আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
সিতাই ব্লকে কলেজের জন্য জমি দান হয়েছে। কিন্তু তা এখনও তৈরি হয়নি। একই অবস্থা সিতাই দমকল কেন্দ্ররও। নদী ভাঙনে কারণে কয়েক হাজার মানুষ প্রতি বছর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দীর্ঘদিন ধরেই বাঁধের দাবিতে আন্দোলন হচ্ছে। কিন্তু বাঁধ তৈরি হয়নি। নতুন বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ার পরই কলেজ, দমকল, বাঁধ নির্মাণের জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন সঙ্গীতা। দু’দিন ধরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রীদের সঙ্গে তিনি দেখা করেছেন। দ্রুত কলেজে, দমকল ও গীতালদহে বাঁধ নির্মাণের দাবিও তাঁদের কাছে জানিয়ে এসেছেন তিনি।
উপনির্বাচনের সিতাইয়ে দমকল তৈরির প্রতিশ্রুতি দেয় তৃণমূল। সিতাইয়ের বিডিও অফিসের জমিতে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু এতদিনেও দমকল কেন্দ্র গড়ে উঠেনি। নিজের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে বৃহস্পতিবার কলকাতায় দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু সঙ্গে দেখা করেন বিধায়ক।
২০১২ সাল থেকে সিতাইয়ের কোনাচাত্রায় জমি দান করেছিলেন একজন। সেই জমি চিহ্নিত করে দানকারি ব্যক্তির নামে প্রস্তাবিত কলেজের নামকরণ করা হয়। এখন অব্দি কলেজের অনুমোদন আসেনি। দিনহাটা মহকুমায় একটি মাত্র কলেজ রয়েছে। অন্য কলেজ থেকে সিতাইয়ের ওই জায়গায় তৈরি করার জন্য শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে অনুরোধ করেন সঙ্গীতা রায়। শুক্রবার জল সম্পদ ভবনে গিয়ে গীতালদহের জাড়িধরলা ৩৩০০ মিটার বাঁধ তৈরির প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি জানান। শিঙিমাড়ি নদীর তীরে বাঁধ নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন বাসিন্দারা। সেখানে বাঁধ তৈরির জন্য কলকাতায় দরবার করেছেন তিনি।
সিতাইয়ের বিধায়ক বলেন, কলেজ, দমকল কেন্দ্র এবং বাঁধ তৈরির জন্য মানুষকে কথা দিয়েছি। সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষার জন্যই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। দ্রুত সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য মন্ত্রীদের অনুরোধ করেছি।