আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
আগামী বাজেটে এই পরিকল্পনার পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা স্থির হবে। এবং সেইমতোই কাজ শুরু হবে। উদ্দেশ্য হল, দক্ষিণ ও উত্তর ভারতের মধ্যে ক্রমবর্ধমান বৈষম্য কমানো। দক্ষিণে জনসংখ্যা কমছে। কিন্তু শিল্প বাড়ছে। উত্তরে ভারী শিল্প কিছুই হচ্ছে না। আবার জনসংখ্যা বাড়ছে লাফিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এই অতি সক্রিয়তার মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে পূর্ব ভারত গেল কোথায়? এই প্রশ্ন সরকারের অন্দরেও উঠছে। কারণ গোটা পরিকল্পনায় পূর্ব ভারত ব্রাত্য। অথচ বিহার,ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ থেকে সবথেকে বেশি খনিজ পদার্থ গোটা দেশে যাচ্ছে।
বিহার, ওড়িশার এমপিরা প্রশ্ন করেছেন যে, তাঁদের রাজ্যগুলি বাদ কেন? বাজেটে কী হয় সেটা দেখে দক্ষিণের মতোই দাবি ও গুরুত্ব আদায়ে এরপর পূর্ব ভারতের রাজনৈতিক দলগুলিও একজোট হওয়ার কথা ভাবছে। কারণ ট্যাক্স বাটোয়ারাতে পূর্ব ভারতও বঞ্চিত। এই অভিযোগ ষোড়শ অর্থকমিশনকে করা হয়েছে।