উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিন সকালে বাবুপাড়ার বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রায় এককিমি প্রাতঃভ্রমণ করে রেসকোর্স পাড়ার একটি চায়ের দোকানে পৌঁছন প্রদীপবাবু। চায়ের ভাঁড়ে ফু দিতে দিতে সেখানে মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতায় মেতে ওঠেন তিনি। এলাকার প্রবীণ চিকিৎসককে দেখে অনেকেই নিজে থেকে এগিয়ে আসেন। অনেককে আবার প্রার্থী নিজেই কাছে টেনে কথা বলেন। কী কাজ করলে এলাকার মানুষের সুবিধা হবে তা ডাক্তারবাবু জানার চেষ্টা করেন।
এদিন প্রদীপবাবুর সঙ্গে ছিলেন, তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভাপতি সৈকত চট্টোপাধ্যায় সহ দলের নেতা-কর্মীরা। প্রার্থী বলেন, এই কেন্দ্রে এখনও বিরোধীরা প্রার্থীই দিতে পারেনি। কারণ কাকে প্রার্থী করা হবে তা হয়তো ওরা ঠিক করতে পারছে না। করোনার সময় থেকে চিকিৎসা পরিষেবা সহ নানারকমভাবে মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। রাজ্যের সরকারি প্রকল্পগুলি নিয়েও মানুষের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছি। মুখ্যমন্ত্রী আমাকে গুরুদায়িত্ব দিয়ে তৃণমূলের প্রার্থী করেছেন। একেবারে নিচুতলার কর্মীদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে বিভিন্ন স্তরে সংগঠনকে মজবুত করে এগিয়ে যাচ্ছি। আমি আশাবাদী, জলপাইগুড়িবাসী আমাকে জিতিয়ে এই কেন্দ্রে বিধায়ক করবেন। আমি এখানকার সমস্যা, বাসিন্দাদের দাবিদাওয়া বিধানসভায় নিয়ে গিয়ে সুরাহার চেষ্টা করব।
তৃণমূলের দাবি, এই কেন্দ্রে তারা যথেষ্ট শক্তিশালী। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা রাজ্যের প্রতিটা ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছে। প্রার্থী আরও বলেন, একদিকে উন্নয়ন অন্যদিকে সংগঠন, পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তৈরির স্লোগান ও সেই মতকে সামনে রেখে মানুষের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। নিজস্ব চিত্র