পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
মন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যয় মানুষের উন্নয়নে কাজ করছেন। গ্রামগঞ্জের ৭০ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজ করেন। মুখ্যমন্ত্রী কৃষি জমির খাজনা মকুব করে দিয়েছেন। কৃষকবন্ধু নিশ্চিত আয় প্রকল্প চালু করেছেন। এতে কৃষকরা আর্থিক অনুদান পাচ্ছেন। আমরা গ্রামীণ রাস্তাঘাট, সেতু বানিয়ে দিচ্ছি।
ইসলামপুরের বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, দাড়িভিটের ব্রিজের জন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরে আমরা প্রস্তাব পাঠিয়েছিলাম। এর জন্য অর্থ অনুমোদন হয়েছে। এবার কাজ শুরু হচ্ছে।
উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, চোপড়ার ভইসপিট্টা থেকে সোনাপুরের ধমিগছ পর্যন্ত প্রায় আট কিমি লম্বা এবং পৌনে চার মিটার চওড়া পিচ রাস্তা করা হবে। ইসলামপুর ব্লকের পণ্ডিতপোঁতা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দাড়িভিটে দোলঞ্চা নদীর ওপরে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বরাদ্দে পাকা সেতু বানানো হবে। ওই সেতুটি ৭২ মিটার লম্বা হবে। এজন্য দপ্তর থেকে ৭ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সাত কোটি টাকা ব্যয়ে কুশমণ্ডি হাসপাতালের পাশে সরকারি জমিতে ৪০০ আসন বিশিষ্ট রবীন্দ্র ভবন করা হবে। সেটির কাজেরও এদিন মন্ত্রী শিলান্যাস করেন। সেসঙ্গে নাভর থেকে ভক্তিপুর পর্যন্ত দু’কিমি পিচের রাস্তার এদিন মন্ত্রী উদ্বোধন করেন। এজন্য প্রায় দেড় কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে।
চোপড়ার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ভইসপিট্টা থেকে সোনাপুরের ধমিগছ পর্যন্ত রাস্তাটি বহুদিন থেকে বেহাল হয়ে আছে। নতুন করে রাস্তাটি বানানোর জন্য তাঁরা বহুবার প্রশাসনের কাছে দরবার করেছেন। এবার সেই দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে। দাড়িভিট গ্রামের লোকেরা বলেন, দোলঞ্চা ওপরের বাশের সাঁকো দিয়ে বীজবাড়ি, ভেলাগাছি, থোড়ামারি, পোড়াভিটা, মইডাঙা, কুঠিভিটা, সাতভিটা সহ সংলগ্ন গ্রামে যাতায়াত করতে হয়। দাড়িভিট হাইস্কুল, গার্লস স্কুল, প্রাথমিক স্কুলের পড়ুয়ারাও ওই সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করে। বর্ষার সময় সাঁকো ভেসে যায়। সাঁকো দিয়ে গাড়ি চলাচল করে না। তাই গ্রামের কেউ অসুস্থ হলে ১০-১৫ কিমি ঘুর ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে যেতে হয়। এবার সেই সমস্যা পূরণ হতে যাচ্ছে।