পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
যদিও আরএমসি’র সচিব দেবজ্যোতি সরকার বলেন, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে আমি সচিবের দায়িত্ব নিয়েছি। তারপর থেকে এদিন পর্যন্ত স্টল বণ্টন তো দূরের কথা, কোনও স্টল হস্তান্তরের চুক্তিপত্রেই আমি সই করিনি। সেক্ষেত্রে ওই চুক্তিপত্র জাল। কীভাবে জেলাশাসক তথা মার্কেট কমিটির চেয়ারপার্সন ও আমার সই জাল হল এবং কারা সেই কাজ করল তা পুলিস খতিয়ে দেখছে।
গত ২০০৯ সালে শিলিগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেটের তরফে ওই স্টলের দায়িত্ব পান আগরওয়াল। সেসময় নিয়মমেনে চুক্তিপত্র তৈরি হয়েছিল। চুক্তির মেয়াদ ছিল ৩০ বছরের। তবে চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই ২০১৮ সালের ১ অক্টোবর নির্দিষ্ট ওই স্টলের মালিকানা বদল হয়ে যায় নয়া চুক্তিপত্রের মাধ্যমে। যদিও এবিষয়ে কোনও কিছুই জানা নেই পূর্ববর্তী স্টল মালিকের ভাইয়ের। তিনি বলেন, ২০১৬ সালের মাঝামাঝিতে দাদার মৃত্যু হয়। তারপর থেকেই দাদার নামে বরাদ্দ হওয়া ওই স্টল তালাবন্ধ হয়ে পড়েছিল। যদিও নিয়ম মেনে স্টলের ভাড়া সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা করা হচ্ছিল। তবে রাতারাতি ওই স্টল যে হস্তান্তরিত হয়ে গিয়েছে তা আমাদের পরিবারের কেউই জানত না। এদিনই প্রথম আমরা বিষয়টি জানতে পারলাম।
এদিকে বর্তমানে স্টলের দায়িত্বে থাকা ওই ব্যক্তি বলেন প্রশাসনিক নিয়ম মেনেই ২০১৮ সালের ১ অক্টোবর স্টলের দায়িত্ব নিয়েছি। সেক্ষেত্রে আরএমসি কমিটির সঙ্গে চুক্তিপত্রে সই করার পাশাপাশি নিয়ম মেনে টাকাও জমা দিয়েছি। সাত পাতার ওই চুক্তিপত্র যদি জাল হয়ে থাকে তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেখার বিষয়। আমাদের নয়। আমরা নিয়ম মেনে চুক্তিপত্র তৈরি করে ওই স্টলের দায়িত্ব নিয়েছি। চুক্তিপত্রে সরকারি আধিকারিকদের সই সহ সিলমোহর রয়েছে। সেক্ষেত্রে যদি সই বা অন্য কিছু জাল হয়ে থাকে তার উত্তর কেবলমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষই দিতে পারবে।