আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
প্রতি পাঁচ বছর অন্তর নীতিগত পর্যালোচনা ও নেতা নির্বাচনের জন্য বৈঠকে বসেন পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব। গোপনেই হয় সেই বৈঠক। তবে, বড় কিছু সিদ্ধান্ত হলে তা সরকারি সংবাদমাধ্যম মারফত জনগণকে জানানো হয়। ২০১৬ সালের বৈঠকেই সরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন রাউল। এরমধ্যে ২০১৮ সালে ৬০ বছর বয়সী মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেলের হাতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা তুলে দিয়েছেন রাউল। মিগুয়েলই এবার কমিউনিস্ট পার্টিকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন বলে খবর।
বর্তমানে কিউবা অত্যন্ত কঠিন আর্থিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমেরিকার তরফে বাণিজ্যে দীর্ঘমেয়াদি নিষেধাজ্ঞা, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। সার্বিকভাবে মানুষের মধ্যে হতাশা, ক্ষোভ বাড়ছিল। নিত্যদিন তাঁদের লড়তে হচ্ছে মূল্যবৃদ্ধি, খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাবের সঙ্গে। বিগত কয়েক বছরে দেশে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কিছু ছাড় মিলেছে। সেখানেই আমজনতা, মূলত যুব সম্প্রদায়ের ক্ষোভের কথা উগ্রে দিচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যেই সরকার কিছু সংস্কারের পথে হাঁটতে শুরু করেছে।
শোনা যাচ্ছে, রাউল কাস্ত্রোর পরে কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে যাঁরা আসছেন, তাঁরা কেউই কিউবার বিপ্লবের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না।