শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
জিতেন্দ্রর জয়ের পথে সবচেয়ে বড় কাঁটা প্রাক্তন মন্ত্রী চৌধুরী লাল সিং। ২০০৯ সালে বিজেপির টিকিটে এই কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন তিনি। সম্প্রতি ডোগরা স্বাভিমান সংস্থান (ডিএসএস) নামে দল গড়ে উধমপুর-ডোডা কেন্দ্র থেকে লড়ার কথা ঘোষণা করেছেন লাল সিং। কাঠুয়ায় তাঁর ভালো প্রভাব রয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিজেপির ভোট কাটবেন লাল সিং। এই কেন্দ্রের মূল চারজনপ্রার্থী— বিজেপির জিতেন্দ্র সিং, কংগ্রেসের বিক্রমাদিত্য সিং, ডিএসএসের চৌধুরী লাল সিং এবং জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর ন্যাশনাল প্যান্থার্স পার্টির (জেকেএনপিপি) হর্ষদেব সিং প্রত্যেকেই রাজপুত। তবে এই কেন্দ্রে মূল লড়াই কংগ্রেসের বিক্রমাদিত্য সিং এবং বিজেপির জিতেন্দ্র সিংয়ের মধ্যেই হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ টিকে ভাট।
প্রার্থী ঘোষণার পরে শুক্রবার থেকেই প্রচার শুরু করে দিয়েছেন জিতেন্দ্র সিং। ভিড়ে ঠাসা রামলীলা ময়দানে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামে ভোট চেয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘আমাকে ভোট দেওয়ার অর্থ প্রধানমন্ত্রীকে আবার ক্ষমতায় আনা।’ জমায়েতে ভিড়ই প্রমাণ করেছে তাঁর শক্তি। এই প্রথম ভোটে লড়ছেন কংগ্রেস প্রার্থী বিক্রমাদিত্য সিং। রাজ্য বিধান পরিষদের প্রাক্তন সদস্য বিক্রমাদিত্য পিডিপির সঙ্গে দু’বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করে গত বছর কংগ্রেসে যোগ দেন। বিক্রমাদিত্য জানিয়েছেন, ‘আমি মানুষের সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। এটা একটা বড় দায়িত্ব। কংগ্রেসই একমাত্র সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, নিরাপত্তা এবং সার্বিক উন্নয়ন ঘটাতে পারে।’