শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
২০১০ সালেই ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এরকম মিসাইল তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছিলেন। বিজয় কুমার সারস্বত জানিয়েছেন, ২০১২-১৩ সালেই ভারত এরকম মিসাইল শক্তিধর দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারত। কিন্তু, তৎকালীন সময় রাজনৈতিক পক্ষ থেকে সেবিষয়ে সবুজ সংকেত পাওয়া যায়নি। তাই শেষ পর্যন্ত সেই প্রকল্পের কাজ আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়নি। অবশেষে এদিন সাফল্যের সঙ্গে সেই অভিযানই সম্পূর্ণ করা হল তাই তিনি খুব খুশি।
এদিন প্রায় তারই কথার রেশ টেনে ইসরোর প্রাক্তন অধিকর্তা আর কে মাধবন বলেন, ২০১২-১৩ সালেই ভারত মহাকাশে চতুর্থ শক্তিধর হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে পারত। কিন্তু, রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে তা সম্ভব হয়নি। অবশেষে বুধবার তা সম্পূর্ণ হল। এদিকে, এদিনের সাফল্য নিয়ে উৎফুল্ল ভারতের ডিআরডিও’র বর্তমান চেয়ারম্যান জি সন্তোষ রেড্ডি বলেন, এই সাফল্য প্রমাণ করল ভারত কঠিন প্রযুক্তি তৈরিতে কতটা এগিয়েছে। তিনি আরও বলেন, দু’বছর আগেই এই অভিযান করার সবুজ সংকেত এসে গিয়েছিল। কিন্তু, এই পরীক্ষা যাতে কোনওভাবে বিফল না হয়, সেই জন্যই তাঁরা আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিল। সবথেকে বড় কথা ভারত সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তিতে এই মিসাইল তৈরি করেছে। সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাহসী সিদ্ধান্তকেও সাধুবাদ জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।