শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
দলীয় সূত্রে খবর, পাটনা সাহিব কেন্দ্রের কে প্রার্থী হবেন, তা নিয়েই বিতর্কের শুরু। এই কেন্দ্রে এতদিন শত্রুঘ্ন সিনহা সাংসদ ছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে সরব ছিলেন তিনি। ফলে দু’বারের সাংসদ যে এবার টিকিট পাচ্ছেন না, তা একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে যায়। এরপরই এই আসন থেকে আর কে সিনহা প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু দলের তরফে রবিশঙ্করের নাম প্রকাশ করার পরই বিতর্ক শুরু হয়।
এদিন কোনওমতে নিরাপত্তারক্ষীরা রবিশঙ্করকে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যান। নিরাপত্তার ঘেরাটোপে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘দল আমাকে বড় দায়িত্ব দিয়েছে। আমি এই দায়িত্ব পালন করতে সমস্ত রকমভাবে চেষ্টা করব।’ প্রসঙ্গত, শত্রুঘ্ন, রবিশঙ্কর ও সিনহা তিনজনেই কায়স্থ সম্প্রদায়ের লোক। তবু, প্রার্থী হিসেবে রবিশঙ্করকে সমর্থন করা হবে না বলে স্পষ্ট করে জানিয়েছে অখিল ভারতীয় কায়স্থ মহাসভা। তারা জানিয়েছে, সিনহা ছাড়া অন্য কাউকে প্রার্থী করা হলে এই সম্প্রদায়ের ভোটাররা তাঁকে ভোট দেবেন না। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রভাব ইভিএমে পড়লে বিজেপির ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা রাজনৈতিক মহলের। কিন্তু আশাবাদী রবিশঙ্কর বলেছেন, ‘জয় নিশ্চিত। গত পাঁচ বছরে কেন্দ্রে মোদি সরকার যে কাজ করেছে, তার জেরেই ফের ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ।’ অবশ্য আজকের এই অপ্রত্যাশিত অভ্যর্থনা নিয়ে মুখ খোলেননি প্রসাদ।