শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হুকুম সিংয়ের মেয়ে বলেন, যাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছেন, তাঁদের একমাত্র উদ্দেশ্য, বেটি হটাও, অস্তিত্ব মিটাও। হরিয়ানা সরকারের বিখ্যাত ক্যাচলাইন ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’কে ব্যবহার করে নিজের ক্ষোভ উগরে দিলেন মৃগাঙ্কা। বাবার পুরনো কেন্দ্রে তাঁকে ফের প্রার্থী করা হবে ধরেই নিয়ে একপ্রকার প্রচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাদ পড়ায় রীতিমতো আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন তিনি। গত বছর বাবার মৃত্যুর পর কৈরানার উপনির্বাচনে রাষ্ট্রীয় লোক দলের প্রার্থী তবসুম বেগমের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন মৃগাঙ্কা সিং। তবসুমকে সমর্থন করেছিল বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং সমাজবাদী পার্টি। এই একই নীতিতে গোরক্ষপুর এবং ফুলপুরে পরাজিত হয়েছিল বিজেপি। এবারও একই ফরমুলা অবলম্বন করেছেন মায়াবতী এবং অখিলেশ সিং যাদব। বিরোধীদের শক্তিশালী জোটকে প্রতিহত করতে প্রাক্তন এসপি এবং কংগ্রেস নেতা প্রদীপ চৌধুরীর উপর ভরসা করছে বিজেপি। তবে, এবার কিছুটা অ্যাডভান্টেজ পাচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তরপ্রদেশে মহাজোটে কংগ্রেস শামিল না হওয়ায় আশার আলো দেখছে বিজেপি। ওই আসনে কংগ্রেস প্রার্থী দেওয়ায় ভোট ভাগাভাগির প্রবল সম্ভাবনা। কংগ্রেস চারবারের বিধায় জাট নেতা হরেন্দ্র মালিককে প্রার্থী করেছে। দীর্ঘদিনের বিধায়ক হুকুম সিং ২০১৪ সালে প্রথমবার লোকসভায় পৌঁছন। সেই প্রসঙ্গ তুলে মৃগাঙ্কা সিং বলেন, আমার বাবা ৪৫ বছর কৈরানায় রাজত্ব করেছেন। কিন্তু আমাকে সরিয়ে দেওয়া হল। গতবছর উপনির্বাচনে আমি ৪৫ শতাংশ ভোট পেয়েছিলাম। এবছর জয় নিয়ে আমি নিশ্চিত ছিলাম।