প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
প্রতিটি জেলাই পূর্তদপ্তরের এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পেতে চলেছে। তালিকায় রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার মুড়াগাছা থেকে কাঁপা মোড় পর্যন্ত কল্যানী এক্সপ্রেসওয়ের সম্প্রসারণ, হাওড়ার সালকিয়া চণ্ডীতলা রোড, পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি-খেঁজুরি রোডের সম্প্রসারণ, বীরভূমের আহমেদপুর কীর্ণাহার-রামজীবনপুর রোড, হুগলির মশাট-ধিতপুর রোড, ঝাড়গ্রামের হাতিগেরিয়া কুলটিকরি রোহিনী রোগরা রোড, নদীয়ার তারাপুর-বোলাগরঘাট রোড, মালদহের বামনগোলা-হবিবপুর রোড, আলিপুরদুয়ারের কালচিনি-পাইটকাপাড়া রোড ইত্যাদি। দার্জিলিং জেলার বেশ কিছু রাস্তাও রয়েছে এই তালিকায়।
এই তালিকায় রয়েছে ছোট বড় ১৪টি সেতুও। এগুলি হয়ে গেলে একেবারে প্রান্তিক এলাকায় ‘লাস্ট মাইল কানেক্টিভিটি’ উন্নত হবে বলেই জানাচ্ছে রাজ্যের প্রশাসনিক মহল। সম্প্রতি পূর্তদপ্তরের শীর্ষকর্তারা এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন বলে জানা গিয়েছে। বৈঠকে ছিলেন দপ্তরের মন্ত্রী পুলক রায়ও। সেখানে প্রত্যেকটি প্রকল্প সময়সীমার মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র টাকা না দেওয়ায় নিজের কোষাগার থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা খরচ করে ৩২ হাজার কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক তৈরি করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। কেন্দ্র আবাসের টাকা না দেওয়ায় রাজ্য ‘বাংলার বাড়ি’র টাকা দিচ্ছে ২৮ লক্ষ মানুষকে। ১০০ দিনের কাজের পরিবর্তে রাজ্যে চলছে কর্মশ্রী প্রকল্প। এই পরিস্থিতিতেও পূর্তদপ্তরের মাধ্যমে যোগাযোগ পরিকাঠামোর উন্নয়ন অব্যাহত রাখছে রাজ্য। বাণিজ্য সম্মেলনের আবহে পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব তাৎপর্যপূর্ণ বলেও মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।