পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
পুলিস কমিশনারের এই নির্দেশে বেশ চাঞ্চল্য পড়েছে। পানিহাটিতে গত বছর থেকে জঞ্জাল ফেলার সমস্যা দেখা দেওয়ায় বি টি রোডের গির্জা মোড় থেকে রাজা রোড পর্যন্ত এলাকায় এখন জঞ্জাল ফেলছে পুরসভা। দুর্গন্ধে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা মুশকিল। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম পানিহাটি পুরসভায় এসে বৈঠক করে ধাপায় জঞ্জাল নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। পাশাপাশি জঞ্জাল ব্যবস্থাপনা প্রকল্প করার জন্য জমি দেখা হয় বিলকান্দায়। কিন্তু সেখানকার পঞ্চায়েতের বাধায় সেই প্রকল্পের কাজ আটকে আছে। ফলে এখনও জঞ্জালের সমস্যা মেটেনি।
অবস্থা এমন হয়েছে যে, আগরপাড়া উষুমপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনেও জঞ্জাল ফেলতে হয়েছে। ওই স্কুলে ১০ তারিখ থেকে ৭৫ বছর পূর্তির উৎসব হচ্ছে। তাদের স্কুলের সামনে এভাবে জঞ্জাল ফেলার প্রতিবাদে ছাত্রছাত্রীরা পোস্টার লাগিয়েছে, ‘বিদ্যালয়ের সম্মুখে আবর্জনা ফেলার এত সুন্দর ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা’। একইভাবে জঞ্জাল ফেলা হয় আগরপাড়ার নীলগঞ্জ রোড এবং সোদপুরের আর এন অ্যাভিনিউয়ের ধারে।
শুধু পানিহাটি নয়, টিটাগড়ে টাটা গেটের কিছুটা দুরে বি টি রোডের ধারে জঞ্জাল সহ পাথর, বালি ডাঁই করে রাখা হয়েছে। একইরকমভাবে উত্তর বারাকপুর পুরসভার সামনেও রাস্তার জঞ্জাল ফেলা হয়। এই অবস্থায় জঞ্জাল ফেলার ক্ষেত্রে পুলিস কমিশনারের নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে পানিহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় রায় বলেন, আমাদের পুরসভা এলাকায় জঞ্জাল ফেলার সমস্যা রয়েছে। কমিশনারের বারণ আমরা শুনেছি। বিকল্প জায়গার খোঁজ হচ্ছে।