সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
এই স্কুলেই সিট পড়েছিল কাঁঠালিয়া হাইস্কুলের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের। তাদের বিরুদ্ধেই গোলমাল পাকানোর অভিযোগ উঠেছে। পরীক্ষা কেন্দ্রে যে পুলিস কর্মীরা ডিউটিতে ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ছাত্রদের একাংশ লাঠিচার্জের অভিযোগ তুলেছে। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, এই ঘটনায় পরীক্ষায় কোনও বাধা পড়েনি। প্রধান শিক্ষক এবং ওই সেন্টার ও জেলার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা হয়েছে। সংসদের কাছে এই ঘটনা নিয়ে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ছিল উচ্চ মাধ্যমিকের পদার্থবিদ্যা ও এডুকেশন পরীক্ষা। অভিযোগ, পরীক্ষা চলাকালীন পড়ুয়ারা টোকাটুকি করতে গেলে শিক্ষকরা বাধা দেন। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় প্রচুর টুকলি। ধরা পড়ে যাওয়ায় ওই ছাত্ররা শিক্ষকদের দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। উল্টে শিক্ষকরা তাদের আর এ (রিপোর্টেড এগেনস্ট) করে দেওয়ার কথা বলেন। পরীক্ষা শেষ হতেই কাঁঠালিয়া হাইস্কুলের বেশ কয়েকজন ছাত্র স্কুল চত্বরেই বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। তাদেরই কয়েকজন স্কুলের ল্যাবরেটরি ভাঙচুরের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। তাদের বাধা দিতে গেলে রবিউল আওয়াল নামে এক শিক্ষকের হাতের আঙুল ভেঙে যায়। এই ঘটনার পর একাদশ শ্রেণীর পড়ুয়ারা পরীক্ষা দিতে স্কুলে ঢোকে। সেই সময় তাদের সঙ্গে কাঁঠালিয়া হাইস্কুলের ছাত্রদের বচসা ও হাতাহাতি হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন ছাত্র জখম হয়েছে বলে খবর। ভাঙড় হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক গোবিন্দচন্দ্র সরকার বলেন, পরীক্ষার্থীরা অসৎ উপায় অবলম্বন করে পরীক্ষা দিতে চাইছিল। যা আমাদের শিক্ষকরা মানতে পারেননি। পরীক্ষার পর ওই ছাত্ররা স্কুলে ভাঙচুর চালাতে গেলে শিক্ষকরা বাধা দেন। তখন ওদের মারে আমাদের এক শিক্ষক আহত হয়েছেন।