সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
পুরসভার তথ্য বলছে, ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শহরে টিবি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৩,৩১৬ জন। যার মধ্যে অবশ্য অনেকেই চিকিৎসাধীন কিংবা সুস্থ হয়েছেন। কিন্তু ওই সময়কালে ২৭২ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। যা নিয়ে চিন্তিত পুরসভার স্বাস্থ্যকর্তারা। এই প্রসঙ্গে পুরসভার এক স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, আমরা এই বিষয়ে প্রচার আরও জোরদার করেছি।
শুক্রবার ছিল বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। তার আগেই গত ১৩ মার্চ থেকে শহরজুড়ে চলছে পথনাটিকা-প্রচার। চলবে আজ, শনিবার পর্যন্ত। উত্তর এবং মধ্য কলকাতায় এই রোগের প্রকোপ বেশি। এছাড়াও রয়েছে গার্ডেনরিচ এলাকা। এদিন বেলগাছিয়া, কাশিপুর, বেলেঘাটা, ট্যাংরা, তপসিয়া, গড়িয়া, বেহালার বিভিন্ন ঘনবসতিপূর্ণ জনবসতি ও বাজার অঞ্চলে পথনাটকের মাধ্যমে সচেতনতা প্রচার করা হয়। এদিন শহরে ১০০০ টিবি আক্রান্তের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন বিশেষ ফুড প্যাকেজ। ডেপুটি মেয়র মেয়র পরিষদ অতীন ঘোষ বলেন, টিবি প্রতিরোধ সংক্রান্ত কাজের কলকাতাকে ১০টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। ১৫৩ জন স্বাস্থ্যকর্মী নিয়মিত বাড়ি বাড়ি ঘুরে খোঁজখবর নিচ্ছেন।