কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
নন্দীগ্রাম সার্কেলের একটি স্কুলের ইংরেজি পাশ গ্রুপের শিক্ষিকা শিপ্রা দাসের নাম উচ্চ প্রাথমিকের মেধা তালিকায় প্রথম দিকে রয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের এই বাসিন্দা পরে থাকা (নন-জয়েনিং) পদে যোগ দিয়েছিলেন। তাই স্কুল বেছে নিতে পারেননি। তবে, এবার তাঁর বিয়ে হয়েছে মালদহ জেলায়। ফলে, দীর্ঘ যাত্রার ধকল এড়াতে আবেদন করেছিলেন উচ্চ প্রাথমিকে। পাশ গ্র্যাজুয়েট পোস্ট এবং উচ্চ প্রাথমিক পদের বেতনক্রম এক হওয়ায় এসসসি তাঁকে ইন্টারভিউয়ে ডাকেনি। হাইকোর্টের রায় নিয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি ইন্টারভিউয়ে ডাক পান। আর যথারীতি ভালো ফলও হয় তাঁর। শিপ্রা দেবী জানান, পছন্দসই স্কুল পেলে তিনি অবশ্যই বেতনের কথা চিন্তা না করে আগের চাকরি ছেড়ে আসবেন। আর সরকার যদি সার্ভিস কন্টিনিউয়েশন দিয়ে সমস্ত আর্থিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে, সেটা হবে তাঁর জন্য বাড়তি পাওনা। চারটি জেলা টপকে মাধ্যমিক স্কুলে পড়াতে যান মামন সাহা। এই তালিকায় তাঁর নাম বেশ উপর দিকেই রয়েছে। তিনিও নয়া কাউন্সেলিংয়ের দিকে তাকিয়ে আছেন। এক শিক্ষক বলেন, ‘আগে দূরত্বের জন্য উচ্চ প্রাথমিকে আবেদন করেছিলাম। তবে, এবার দূরত্বটা আর সমস্যা নয়। আইনি ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে নতুন করেই কোথাও জয়েন করতে চাই।’ প্রসঙ্গত, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের হাজার হাজার শিক্ষকের চাকরি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উপরে ঝুলে রয়েছে। সেই অনিশ্চয়তা কাটাতে তাঁরা নিচু ক্লাসেও পড়াতে রাজি।