কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
সকাল থেকেই মঞ্চ বাঁধা নিয়ে চাপান-উতোর চলেছিল পুলিসের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত গাড়ির মাথায় মঞ্চ বেঁধেই হয় সমাবেশ। বেলা ১টায় সময় দেওয়া থাকলেও, হাওড়া-শিয়ালদহ ও পার্ক স্ট্রিট থেকে মিছিল আসতে অনেকটা সময় লেগে যায়। ধর্মতলা থেকে পার্ক স্ট্রিটগামী রাস্তায় যান চলাচল করানোর জন্য তত্পর থাকে পুলিস। একেবারে মাইক নিয়ে জমায়েতকারীদের সরে যাওয়ার আবেদন জানায় পুলিস। বামেদের মঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখা শুরু হয়। পাশাপাশি কয়েক পা দূরত্বে থাকা কংগ্রেসের অবস্থান মঞ্চেও বক্তৃতা চলতে থাকে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অধীররঞ্জন চৌধুরী। যদিও মীনাক্ষীর বক্তব্যের সময় কংগ্রেসের মঞ্চ থেকে মাইক বন্ধ করা হয়। সেই সময় বামেদের সভাস্থলে ছাতা মাথায় কর্মী-সমর্থকদের ভিড় করতে দেখা যায়। বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলেই জানিয়ে দেন ডিওয়াইএফআই রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। বিকেলে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, ‘ওখানে কংগ্রেসের অবস্থান চলছে। পুলিস বলছে, তার উপর ওখানেই করতে হবে। জানি না, এটা বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের বিরোধ বাধানোর কোনও কৌশল কি না!’