কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন বিকেল সাড়ে চারটা নাগাদ ক্যামাক স্ট্রিটে যান তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দলের সংগঠনের বিষয়ে আলোচনা করেন। সাধারণত তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কালীঘাটে, তৃণমূল ভবনে বা অন্য কোনও অডিটোরিয়ামে বৈঠক ডাকলে, সেখানে যেতেন সুব্রত ও অভিষেক। ওই বৈঠকেই দলের কথা বলতেন তাঁরা। কিন্তু আলাদাভাবে সুব্রত ও অভিষেকের বৈঠক এযাবতকালে তৃণমূলের রাজনৈতিক আলোচনার পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একজন দলের পোড়খাওয়া নেতা, অন্যজন দলের সেনাপতি, দু’জনের মধ্যে ঘণ্টাখানেক কী কথাবার্তা হল, সেটাই কৌতুহলের কেন্দ্রবিন্দুতে। তা নিয়ে তৃণমূল শিবিরের অন্দরেও বিস্তর চর্চা শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, সংগঠনে রদবদল দ্রুত সেরে ফেলার বিষয়ে কথাবার্তা হয়েছে। বুথস্তর থেকে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার উপর আলোচনা করেছেন তৃণমূলের এই দুই নেতা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সংগঠনে আরও বেশি মাত্রায় এবং কর্মসূচিমুখী হোন, এমনটা চাইছেন দলের একটা অংশের নেতা-কর্মীরা। আগামীদিনে সংগঠন বিস্তারে অভিষেক আরও কর্মসূচিতে নিতে পারেন বলেই মনে করা হচ্ছে। আর জি করের ঘটনার পর বর্তমান সময়ে দলের একটি বৈঠক ডাকা হতে পারে। জনপ্রতিনিধি, নেতা, কর্মীদের আচরণ ও কর্তব্য নিয়ে ওই বৈঠকে শীর্ষ নেতৃত্ব সুস্পষ্ট বার্তা দেবেন বলেই খবর। যে রোড ম্যাপকে সামনে রেখেই ছাব্বিশের ভোটযুদ্ধে যাবে তৃণমূল। - ফাইল চিত্র