মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, যুবতীর পরিচিত কেউই তাঁকে খুন করতে পারে। তাঁর পরিচিত কয়েকজনকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। পুলিস দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে সাগরদিঘি জাতীয় সড়কের পাশের মাঠে ওই যুবতীর দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। তাঁরাই যুবতীর পরিবারে খবর দেন। মৃতার মা বলেন, আমাদের পরিবারের সঙ্গে ওর দীর্ঘদিন যোগাযোগ নেই। সে অন্য পাড়ায় থাকে, যেখানে সেখানে যায়। সকালে গ্রামের লোকজন এসে খবর দেয়। কে বা কারা মেরেছে জানি না। মৃতার দিদি বলেন, যারা এই ঘটনায় জড়িত পুলিস সঠিকভাবে তদন্ত করে দোষীদের উপযুক্ত সাজা দিক। মহিলার প্রথমপক্ষের তিন ছেলেমেয়ে থাকলেও পরে আরও দু’বার বিয়ে করেন। তাছাড়া একাধিক যুবকের সঙ্গে মেলামেশা ছিল বলে এলাকার বাসিন্দাদের দাবি। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, ধর্ষণের পর খুন করে ফেলে দেওয়া হয়েছে।