মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, রঘুনাথপুর: পাড়া থানার ফুসড়াবাদ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এক নার্সকে কর্তব্যরত অবস্থায় প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টার অভিযোগে মঙ্গলবার রাতে এক ফার্মাসিস্টকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, ধৃত ফার্মাসিস্টের নাম প্রভাংশু মান্না। তার বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার খেজুরি থানা এলাকায়। ধৃতকে বুধবার রঘুনাথপুর আদালতে তোলা হলে বিচারক ১২ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। যদিও ধৃত তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পাড়া থানার ফুসড়াবাদ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপর আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ নির্ভরশীল। ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বর্তমানে আউটডোর পরিষেবা পাওয়া গেলেও ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। আউটডোরে একমাত্র চিকিৎসক রোগীদের পরিষেবা দেন। এছাড়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চারজন স্টাফ রয়েছেন। তার মধ্যে যখন চিকিৎসক আসেন না স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফার্মাসিস্টকেই রোগী দেখতে হয়। কিন্তু, ওই ফার্মাসিস্টও অধিকাংশ দিন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসেন না বলে অভিযোগ। তাই ঠিকমতো পরিষেবা না পাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা এনিয়ে অভিযোগ করেন। মঙ্গলবার ওই ফার্মাসিস্ট হঠাৎ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নার্স সুতপা পানের মাথায় আঘাত করেন বলে অভিযোগ। এনিয়ে সুতপাদেবী ওইদিনই অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগকারী সুতপাদেবী বলেন, ডিউটি নিয়ে হাসপাতালের আয়ুর্বেদ ফার্মাসিস্ট প্রভাংশু মান্নার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। মঙ্গলবার সকালে আমি অন্যান্য দিনের মতো কাজ শুরু করি। হঠাৎ তিনি পিছন দিক থেকে একটি মোটা কাঠের টুল দিয়ে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে আমার মাথায় সজোরে আঘাত করেন। নিজেকে বাঁচানোর জন্য চিৎকার শুরু করি। কিন্তু, একাধিকবার আঘাতের ফলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। পরে জানতে পারি, স্থানীয় বাসিন্দারা আমাকে উদ্ধার করে পাড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসেন।
সুতপাদেবী আরও বলেন, ওই ফার্মাসিস্ট নিয়মিত ডিউটি করেন না। এনিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। কিন্তু, প্রভাংশুর ধারণা, আমিই অভিযোগ জানিয়েছি। তাই তিনি আমার উপর আক্রমণ করে। বিষয়টি নিয়ে ওইদিন দুপুরেই থানায় লিখিত অভিযোগ করি।
এদিকে, ধৃত প্রভাংশুর দাবি, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এসিএমওএইচ ইন্দ্রনীল মিত্র বলেন, ঝামেলার বিষয়টি শুনেছি। জেলায় জানানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পাড়া থানার ফুসড়াবাদ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপর আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ নির্ভরশীল। ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বর্তমানে আউটডোর পরিষেবা পাওয়া গেলেও ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। আউটডোরে একমাত্র চিকিৎসক রোগীদের পরিষেবা দেন। এছাড়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চারজন স্টাফ রয়েছেন। তার মধ্যে যখন চিকিৎসক আসেন না স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফার্মাসিস্টকেই রোগী দেখতে হয়। কিন্তু, ওই ফার্মাসিস্টও অধিকাংশ দিন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসেন না বলে অভিযোগ। তাই ঠিকমতো পরিষেবা না পাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা এনিয়ে অভিযোগ করেন। মঙ্গলবার ওই ফার্মাসিস্ট হঠাৎ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নার্স সুতপা পানের মাথায় আঘাত করেন বলে অভিযোগ। এনিয়ে সুতপাদেবী ওইদিনই অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগকারী সুতপাদেবী বলেন, ডিউটি নিয়ে হাসপাতালের আয়ুর্বেদ ফার্মাসিস্ট প্রভাংশু মান্নার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। মঙ্গলবার সকালে আমি অন্যান্য দিনের মতো কাজ শুরু করি। হঠাৎ তিনি পিছন দিক থেকে একটি মোটা কাঠের টুল দিয়ে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে আমার মাথায় সজোরে আঘাত করেন। নিজেকে বাঁচানোর জন্য চিৎকার শুরু করি। কিন্তু, একাধিকবার আঘাতের ফলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। পরে জানতে পারি, স্থানীয় বাসিন্দারা আমাকে উদ্ধার করে পাড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসেন।
সুতপাদেবী আরও বলেন, ওই ফার্মাসিস্ট নিয়মিত ডিউটি করেন না। এনিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। কিন্তু, প্রভাংশুর ধারণা, আমিই অভিযোগ জানিয়েছি। তাই তিনি আমার উপর আক্রমণ করে। বিষয়টি নিয়ে ওইদিন দুপুরেই থানায় লিখিত অভিযোগ করি।
এদিকে, ধৃত প্রভাংশুর দাবি, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এসিএমওএইচ ইন্দ্রনীল মিত্র বলেন, ঝামেলার বিষয়টি শুনেছি। জেলায় জানানো হয়েছে।
