মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রের খবর, সরকারি হাসপাতালে গর্ভবতী মায়েরা প্রথম চেক আপের জন্য এলেই তাঁদের পিপিটিসিটি ক্লিনিকে এইচআইভি পরীক্ষা করা হয়। প্রথম পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ হলে দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার পরীক্ষা করে নিশ্চিতকরণ করা হয়। আর প্রথমবারের রিপোর্ট নেগেটিভ হলে দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার এই পরীক্ষা করা হয় না।
রিপোর্ট পজিটিভ হলে তখন মাকে সরকারি হাসপাতালের এআরটি সেন্টারে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা শুরু হয়। আর সন্তানধারণের পরপরই সদ্যোজাতকে নেভিরাপিন ওষুধ দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রথম ছ’মাস সন্তানকে টানা মায়ের দুধ খাওয়াতে বলা হয়। না পারলে প্রথম থেকে অন্য খাবারে অভ্যস্ত হতে বলা হয়। কিন্তু, কোনওভাবেই কয়েকমাস মায়ের দুধ এবং বাকি ক’মাস অন্য খাবার— এভাবে মিলিয়ে মিশিয়ে খাওয়াতে বারণ করা হয়। এই প্রকল্পেই বছরের পর বছর অত্যন্ত সাফল্য দেখিয়ে যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য দপ্তর।
এদিকে, সোমবার নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল ও সংস্থা বিশ্ব এইডস দিবস পালন করে। সমাজসেবী সংস্থা বিবেক এদিন সকাল আটটায় কালীঘাট মোড় থেকে যদুবাবুর বাজার হয়ে নর্দার্ন পার্ক পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করে। বিকেল চারটে নাগাদ বাবুঘাটে সচেতনতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থ্যালাসেমিয়া অ্যান্ড এইডস প্রিভেনশন সোসাইটি। ফানুস উড়িয়ে মানুষকে এইচআইভি সংক্রমণ এড়াতে নানা সামাজিক বার্তা দেওয়া হয়।