কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
দশমীর দিন নৌকা করে প্রতিমা নদীতে নিয়ে আসেন দুই বাংলার নাগরিকরা। নদীতেই বিসর্জনের পর তাঁরা পরস্পরকে বিজয়ার শুভেচ্ছা জানান। এই মিলনমেলার সাক্ষী হতে বছরের এই দিনটিতে ইছামতীর পাড়ে ভিড় জমান বহু মানুষ। এমনকী কলকাতা ও দূরদূরান্ত থেকেও লোকজন চলে আসে। এ দিনের বৈঠকে বিসর্জনের চূড়ান্ত দিন হিসেবে ধার্য হয়েছে ১৩ অক্টোবর, রবিবার।
তবে নদীর মাঝ বরাবর দড়ি দিয়েই দুই দেশের সীমানা নির্ধারণ করা থাকবে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। ওপারে বাংলাদেশের নৌকা এপারে ভারতের নৌকা থাকবে। ওইদিন সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত প্রতিমা বিসর্জন করা যাবে। সুরক্ষা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে উড়বে ড্রোন, বায়নোকুলারের সঙ্গে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমেও নজরদারি চালাবে বিএসএফ। যেহেতু এ বছর বাংলাদেশে বড় রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়েছে, তাই তার প্রভাব যাতে কোনওভাবেই এই উৎসবে না পড়ে, সেজন্য দুই দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোরতর করা হবে।
এদিন টাকির ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক গাজি বলেন, বিএসএফের কমান্ডো এবং বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে বিসর্জন নিয়ে বিশেষ বৈঠক হয়েছে। প্রতিবছরই বিসর্জন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হয়। সেটাই হয়েছে মঙ্গলবার। দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে মিষ্টি বিনিময়ও করা হয় এদিন। -নিজস্ব চিত্র