মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ এপ্রিল ভোরে ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার দিন হাটগোবিন্দপুর পঞ্চাননতলার পাশে নিজেরই মাছ চাষ করা একটি পুকুরে রাত পাহারা দিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন ওই গ্রামেরই বাসিন্দা অমিতাভ। পঞ্চাননতলায় সিপিএমের লোকজন তির-ধনুক, বল্লম, লাঠি, রড প্রভৃতি নিয়ে তাঁর উপর হামলা চালায়। তাঁর সঙ্গীদের টেনে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মোবাইলও কেড়ে নেওয়া হয়। তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয়। তির দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় খোঁচানো হয়। তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় আক্রমণকারীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা অমিতাভকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে পরের দিন তাঁকে কলকাতার বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তিনি মারা যান। ঘটনার বিষয়ে ৫৯ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। ২৭ জন হয় গ্রেপ্তার হয় নতুবা আদালতে আত্মসমর্পণ করে। তদন্ত সম্পূর্ণ করে দু’দফায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করে পুলিস। পলাতকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। সিপিএম অবশ্য জনরোষে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করে।