বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
উল্লেখ্য, গত সোমবার কান্দি শহরে দলীয় কার্যালয়ে কাজ সেরে বাড়ি ঢোকার মুখে গুলিবিদ্ধ হন পঞ্চায়েত সমিতির ওই সদস্য। পরে তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই রাতের দিকে মারা যান। এই ঘটনার পর মৃতের ভাই আবু সিদ্দিক আলম কান্দি থানায় ছ’জনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। সুহাদ আলি মূল অভিযুক্ত বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে। সে কংগ্রেস কর্মী বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এদিকে ধৃত যুবক কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত থাকায় এলাকায় নতুন করে রাজনৈতিক গুঞ্জন শুরু হয়েছে। এবিষয়ে তৃণমূলের কান্দি ব্লক সভাপতি পার্থপ্রতিম সরকার বলেন, আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি এই খুনের ঘটনার পিছনে কংগ্রেসের দুষ্কৃতীরা জড়িত। কংগ্রেস এলাকায় মাটি হারিয়ে খুন সন্ত্রাসের রাস্তায় নেমেছে। যদিও কংগ্রেসের জেলা মুখপাত্র জয়ন্ত দাস বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয় পারিবারিক শত্রুতা, নয়তো ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়ে গণ্ডগোল রয়েছে। গোঁসাইডোব গ্রামের খুনের ক্ষেত্রেও পুলিস সঠিকভাবে তদন্ত করলে একই ঘটনা সামনে আসবে।