একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
মৃতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর দুয়েক হল মৃতার স্বামী কর্মসূত্রে সৌদি আরবে গিয়েছেন। তখন থেকে বাপেরবাড়িতেই থাকতেন মমতাজ। এদিন দুপুরে বাড়ির একটি ঘরে তাঁকে সিলিং ফ্যানে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলন্ত দেহ দেখতে পেয়ে পুলিসে খবর দেওয়া হয়। মৃতার ভাই মীর উজ্জ্বল জানিয়েছেন, জামাই সৌদিতে কাজে যাওয়ার সময় কিছু ঋণ করেছিল। এছাড়াও সংসার চালানোর জন্য বোন গ্রুপ ঋণ নিয়েছিল। এদিকে জামাইও সেখান থেকে ঠিকমতো টাকা পাঠাতে পারছিল না। সেকারণে বোন মানসিক চাপে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। অবসাদ থেকেই বোন আত্মহত্যা করেছে বলে আমরা মনে করছি।