একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
প্রথমার্ধে দু’দল কিছুটা রক্ষণাত্মক খেলে। প্রথমার্ধ গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই অবশ্য আক্রমণে ঝাঁঝ বাড়ায় মোহনবাগান। সেরটো নামার পর মোহনবাগানের আক্রমণের ঝাঁঝও বাড়ে। গোল পান সেরটো।
এদিনের ম্যাচ উচ্চমানের না হওয়ার জন্য মাঠ অনেকটাই দায়ী। আয়োজকরা কয়েকদিনের চেষ্টায় মাঠটিকে কিছুটা খেলার যোগ্য করেছেন ঠিকই। তবে, ভালো ম্যাচের উপযুক্ত নয় স্পন্দনের মাঠ। শক্ত মাটি এবং মাঠের বহু জায়গায় গর্তে মাটি ফেলার কারণে বলের বাউন্স অসমান হচ্ছে। বল নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হচ্ছে ফুটবলারদের। এদিন খেলা দেখতে মাঠে উপস্থিত ছিলেন আইএফএ–র সভাপতি অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাক্তন ফুটবলার দেবাশিস কোনার প্রমুখ। কাল, সোমবার প্রতিযোগিতার ফাইনালে মোহনবাগান মুখোমুখি হবে মহামেডানের। সেদিন গ্যালারি ভরে উঠবে বলে আয়োজকদের আশা।