বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
অনুপমবাবুর সঙ্গেই আজ এখানে বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়র উপস্থিতিতে দলে যোগ দেন সিপিএমের বিধায়ক খগেন মুর্মু এবং তৃণমূল ঘেঁসা কংগ্রেস বিধায়ক দুলাল বর। উল্লেখ্য, এদিনই রাজ্যের ৪২টি কেন্দ্রে দলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বোলপুর থেকে প্রার্থী করা হয়েছে অসিত মালকে। বিজেপি সূত্রের খবর, অসিত মালের বিরুদ্ধে গেরুয়া শিবিরের প্রার্থী হতে পারেন অনুপম হাজরা। একইভাবে মালদহ উত্তর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মৌসম বেনজির নূরের বিরুদ্ধে গেরুয়া শিবিরের টিকিটে দাঁড়াতে পারেন আজই সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া খগেন মুর্মু।
যদিও বাংলায় যখন সিপিএম এবং কংগ্রেসের জোট নিয়ে চর্চা চলছে, তখন ওই দুই দলেরই দুজন বিধায়কের একযোগে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ঘটনাও রাজনৈতিক মহলে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটিও কি বাংলার জোট-রাজনীতিরই ফসল? প্রশ্ন করায় খগেনবাবু এবং দুলালবাবু বলেছেন, ‘আমরা মানুষের জন্য কাজ করতে চাই বলেই বিজেপিতে এসেছি। পশ্চিমবঙ্গে সিপিএম এবং কংগ্রেসের কোনও অস্তিত্বই নেই।’ উল্লেখ্য, গতকালই কৈলাস বিজয়বর্গীয় জানিয়েছিলেন, আগামী দুদিনের মধ্যে বড় চমক দেখতে পাওয়া যাবে। যে কারণে কংগ্রেস এবং তৃণমূলের তিনজন হেভিওয়েটের নাম নিয়ে জোর জল্পনার সৃষ্টি হয়। কৈলাসের ‘চমক’ কে, তা নিয়ে দিনভর আলোচনা চলে বিজেপি অফিসেও। উল্লিখিত তিনজনকে দলে যোগদান করিয়ে বিজেপি রাজনৈতিকভাবে কতটা চমক দিতে পারল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে এদিন একে সিনেমার ‘ট্রেলার’ বলেই দাবি করেছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়রা।