কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, রায়গঞ্জ: রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। কিন্তু পুজোয় অনাথ শিশুদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নিতে নেতারা একযোগে ময়দানে। বুধবার হাতেনাতে সেই প্রমাণ মিলল রায়গঞ্জ চাইল্ড ওয়েলফেয়ার সোসাইটির (শিশুসদন) একটি অনুষ্ঠানে।
একদিকে রায়গঞ্জের প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মোহিত সেনগুপ্ত শিশু সদনের শতাধিক শিশুদের জন্য জামাকাপড় জুতো ইত্যাদি যোগান দেওয়ায় সহায়তা করলেন। অন্যদিকে, শিশুসদনের আবাসিকদের দুপুরের ভুরিভোজের ব্যবস্থা করলেন শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কোঅর্ডিনেটর রতন মজুমদার। শুধু তাই নয়, বাচ্চাদের খাবারও পরিবেশন করলেন তিনি। এই কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস সহ অন্যরা।
গোটা কর্মকাণ্ডের পর ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের এমন উদ্যোগ যেন সবক্ষেত্রে বজায় থাকে।
বুধবার কংগ্রেস নেতা মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, একসময় ব্যক্তিগত উদ্যোগে শিশুসদনের পথ চলা শুরু। অনাথ ও দুঃস্থ পরিবারের নাবালকরা এখানে থাকার সুযোগ পায়। এখন সরকারিভাবে এটি দেখভাল হয়। শিশুসদনের জন্য যত মানুষ এগিয়ে আসবেন, ততই ভালো। এদিন মহকুমাশাসক কিংশুক মাইতিও আমাদের বস্ত্রদান অনুষ্ঠানে ছিলেন।
অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা রতন মজুমদার বলেন, অনাথ ও দুঃস্থ শিশুদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নিতেই আমার এই উদ্যোগ। ভাত, ডাল, মুরগির মাংস, মাছ, চাটনি, পাপড় ইত্যাদি ওদের মেনুতে ছিল। পুরপ্রশাসকও এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
একদিকে রায়গঞ্জের প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মোহিত সেনগুপ্ত শিশু সদনের শতাধিক শিশুদের জন্য জামাকাপড় জুতো ইত্যাদি যোগান দেওয়ায় সহায়তা করলেন। অন্যদিকে, শিশুসদনের আবাসিকদের দুপুরের ভুরিভোজের ব্যবস্থা করলেন শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কোঅর্ডিনেটর রতন মজুমদার। শুধু তাই নয়, বাচ্চাদের খাবারও পরিবেশন করলেন তিনি। এই কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস সহ অন্যরা।
গোটা কর্মকাণ্ডের পর ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের এমন উদ্যোগ যেন সবক্ষেত্রে বজায় থাকে।
বুধবার কংগ্রেস নেতা মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, একসময় ব্যক্তিগত উদ্যোগে শিশুসদনের পথ চলা শুরু। অনাথ ও দুঃস্থ পরিবারের নাবালকরা এখানে থাকার সুযোগ পায়। এখন সরকারিভাবে এটি দেখভাল হয়। শিশুসদনের জন্য যত মানুষ এগিয়ে আসবেন, ততই ভালো। এদিন মহকুমাশাসক কিংশুক মাইতিও আমাদের বস্ত্রদান অনুষ্ঠানে ছিলেন।
অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা রতন মজুমদার বলেন, অনাথ ও দুঃস্থ শিশুদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নিতেই আমার এই উদ্যোগ। ভাত, ডাল, মুরগির মাংস, মাছ, চাটনি, পাপড় ইত্যাদি ওদের মেনুতে ছিল। পুরপ্রশাসকও এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
