কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
মানিকচকের নারায়ণপুর এলাকায় প্রায় এক হাজার পরিবারের বাস। গঙ্গার ধারে বাঁধের পাশেই গ্রামটি। দু’বছর ধরে এই এলাকায় শুরু হয়েছে গঙ্গা ভাঙন। তিনদিন আগে বাঁধের গা ঘেঁষে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গ্রামবাসীরা খবর দেয় প্রশাসনকে। জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণ করে সেচদপ্তর ভাঙন কবলিত এলাকায় বালির বস্তা ফেলে কাজ শুরু করে।
কিন্তু স্থানীয়রা বালির বস্তা দিয়ে বাঁধের কাজে আপত্তি তোলেন। যদিও সেচদপ্তর বাসিন্দাদের দাবি অগ্রাহ্য করেই বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন রোধের কাজ করছে বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম শেখের। তাঁর কথায়, ভাঙন রুখতে বালির বস্তায় কাজ হবে না। যে কোনও সময় এগুলি তলিয়ে যেতে পারে।
প্রশাসন ও সেচদপ্তরের কাছে অনুরোধ, স্থায়ীভাবে পাথর দিয়ে নদীর পাড় বেঁধে কাজ করা হোক। একই কথা মতিউর রহমানের। তিনি বলেন, গনি খান চৌধুরী এবং তাঁর ভাই ডালুবাবুর হাতে পাথরের কাজ হয়েছিল। সেইকাজ দীর্ঘস্থায়ী ছিল। কিন্তু বর্তমানে যা কাজ হচ্ছে তা মোটেও স্থায়ী নয়। তবে প্রশাসন আমাদের আশ্বাস দিয়েছে শুখা মরসুমে স্থায়ী কাজ হবে।
মালদহ জেলা সেচদপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, মানিকচকের ভাঙন নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। তাদের নির্দেশেই জরুরি ভিত্তিতে বালির বস্তার কাজ করা হচ্ছে।