কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
ব্লিচিং ছড়ানো, স্প্রে করা এবং পাড়া বৈঠক করে ডায়ারিয়া সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে। তার সঙ্গে পিএইচই’র ডিপ টিউবওয়েল জীবাণুমুক্ত করা হচ্ছে।
ভূতনির এলাকায় জমে থাকা জলের স্তর অনেকটাই কমেছে। তবে কমছে না দুর্ভোগ। কোশী নদী দিয়ে অনবরত জল ঢুকছে এলাকায়। এখনও ভূতনির অনেক এলাকার বাড়ি, রাস্তা-ঘাট জলমগ্ন। যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নৌকা। তার উপর ঘটছে নৌকায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা। এই অবস্থায় আর কতদিন থাকতে হবে, জানেন না বানভাসি দুর্গতরা।
পুলিনটোলার বাসিন্দা দিলীপ মণ্ডল বলেন, দু’মাস ধরে জলবন্দি রয়েছি আমরা। ধৈর্যের সীমা হারাচ্ছে অনেকের। বাড়িতে দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ করা হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। বাড়িতে মজুত খাবারও শেষের মুখে।
উত্তর চণ্ডীপুরের আর এক বাসিন্দা নিখিল মণ্ডলের বক্তব্য, প্রশাসন ত্রাণকেন্দ্রগুলিতে ত্রাণ দিলেও বাড়িতে আটকে থাকা অনেকে ত্রাণ পাচ্ছে না। এলাকায় জল কমলে আর এক সমস্যা। পুজোর মুখে কতটা দুর্ভোগ কমবে, জানেন না দুর্গতরা।
খোসবরটোলার বাসিন্দা কাউসার আলি বলেন, ভূতনির কালুটনটোলা, দুর্লভটোলা, মানিকনগর এলাকার বেশিরভাগ মানুষ দিনমজুর ও কৃষি কাজের ওপর নির্ভরশীল। দু’মাস ধরে জলমগ্ন থাকায় জমিতে কাজ নেই। প্রশাসনের দেওয়া ত্রাণেই কোনওরকমে প্রাণ বেঁচে রয়েছে।