যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
অনলাইন গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার টাকা কোন রুটে বিদেশে গিয়েছে, তার তদন্ত করছে ইডি। যাতে বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা যায়। তারা জেনেছে, প্রতারণার টাকার একটা বড় অংশ দিয়ে ক্রিপ্টো কারেন্সি কেনা হয়েছে। বাকিটা হুন্ডির মাধ্যমে চলে গিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। তদন্তকারীদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী, ক্রিপ্টো কারেন্সি কেনার জন্য ভুয়ো নথি দিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। তারপর ওই অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তৈরি হয় ই-ওয়ালেট। এখনও পর্যন্ত হাজারের কাছাকাছি ই-ওয়ালেটের সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা। যাঁদের নথি জমা দিয়ে অ্যাকাউন্টগুলি খোলা হয়েছিল, তাঁদের সিংহভাগের অস্তিত্ব নেই বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে অনেকের কাছ থেকে নথি নেওয়া হয়। অ্যাকাউন্টগুলি যাঁদের নামে, তাঁদের কয়েকজনের স্টেটমেন্ট রেকর্ড করেছেন ইডি আধিকারিকরা। পাশাপাশি বিদেশের যে সমস্ত ই-ওয়ালেটে টাকা জমা করে ক্রিপ্টো কারেন্সি কেনা হয়েছে, সেগুলি চিহ্নিত করা গিয়েছে। তার ভিত্তিতেই জানা যাচ্ছে, ভারতীয় মুদ্রায় ৭০ কোটিরও বেশি ক্রিপ্টো কারেন্সি কেনা হয়েছে। এর পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ২১ কোটির বেশি ক্রিপ্টো কারেন্সি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। এর বাইরে যে সমস্ত অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে এগুলি কেনা হয়েছে, সেগুলি ফ্রিজ করে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাই এর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে তদন্তকারীরা মনে করছেন।