আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
মেলাগুলি আরও সংগঠিতভাবে করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে এই বিষয়ের খুঁটিনাটি নিয়ে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। বিভিন্ন বণিকসভার সাহায্য নিয়ে কারিগরি শিক্ষাদপ্তর একটি তালিকা তৈরি করে। তাতেই বিস্তারিতভাবে উল্লেখ রয়েছে—নির্মাণ, স্বাস্থ্য, স্টিল, হোটেল, অটোমোবাইল ও টেলিকম-সহ কোন কোন ক্ষেত্রে কতজন চাকরি পেতে পারেন। বণিকসভাগুলি বিভিন্ন সংস্থা ও বেসরকারি কোম্পানির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে একটি তালিকা তৈরি করেছে—কে কত সংখ্যক চাকরি দিতে পারবে। তাতেই দেখা যাচ্ছে যে, অদূর ভবিষ্যতে জব ফেয়ারের মাধ্যমে প্রায় ২৭ হাজার যুবক-যুবতীকে চাকরি দেওয়া সম্ভব। এই তালিকা নবান্নেও জমা দেওয়া হয়েছে। এবার জব ফেয়ার আয়োজন করার জন্য রাজ্যকে শিলিগুড়ি, বহরমপুর, কলকাতা, মেদিনীপুর ও বারাসত—মূলত এই পাঁচটি জোনে ভাগ করা হয়েছে।
এই মেলাগুলি থেকে চাকরি পেতে গেলে প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। তার ভিত্তিতে মেলায় যাওয়ার ছাড়পত্র মিলবে। ছাড়পত্র হাতে আবেদনকারীরা বিভিন্ন সংস্থার স্টলে গিয়ে ‘ওয়াক ইন ইন্টারভিউ’ দেবেন। প্রায় ৪০টি সংস্থা মেলাগুলিতে অংশ নেবে। সূত্রের খবর, এসব মেলা আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বৃহৎ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিকেই বেছে নেওয়া হতে পারে। সূত্রের খবর, ক্ষেত্রবিশেষে আইটিআই, পলিটেকনিক, ভোকেশনাল কোর্স ও উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা চাকরি প্রাপ্তিতে অগ্রাধিকার পেতে পারেন। বিভাগীয় মন্ত্রী হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘আশা করি, জুলাইয়ের শেষদিক থেকে আবার জব ফেয়ার চালু করা যাবে।’