একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
কী অভিযোগ ছিল? আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২০ সালে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে লালবাজারের এসটিএফের অফিসাররা কলকাতা স্টেশন এলাকা থেকে জেএমবি’র পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাদের জেরা করে বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে আরও কয়েকজনকে ধরা হয়। তদন্তকারীরা জানতে পারেন, চক্রের মাথাদের কয়েকজন অন্য মামলায় সংশোধনাগারে রয়েছে। এরপর কোর্টের অনুমতি নিয়ে বাকি জঙ্গিদের ‘শোন অ্যারেস্ট’ দেখিয়ে এই মামলায় যুক্ত করে হেফাজতে নেয় এসটিএফ। মামলার তদন্ত চলাকালীন পুলিসের হাতে আসে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। বাজেয়াপ্ত করা হয় নিষিদ্ধ সংগঠন জেএমবির বিভিন্ন পত্র‑পত্রিকা, ম্যাপ, বিস্ফোরক ইত্যাদি।
পুলিস তাদের জেরা করে জানতে পারে, শহরে সন্ত্রাসবাদী ও নাশকতামূলক কাজকর্মের জন্য অভিযুক্তরা ষড়যন্ত্র করেছিল। শুধু কলকাতা নয়, শহরতলিতেও তারা জাল ছড়িয়েছে বলে জানতে পারে পুলিস। ধৃতদের বক্তব্য রেকর্ড করার পর তাদের মুখোমুখি বসিয়েও জেরা করা হয়েছ। দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে এই মামলার বিচার শুরু হতে চলেছে।