কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
ডিভিসি পরিকল্পনায় বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য মোট আটটি বাঁধ তৈরির কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে চারটি বাঁধ মাইথন, পাঞ্চেত, কোনার ও তিলাইয়া করা হয় দামোদর ও তার সঙ্গে যুক্ত কয়েকটি নদীর উপর। পরবর্তীকালে বিহার সরকার পাঞ্চেতের আগে দামোদরের উপর তেনুঘাট বাঁধ তৈরি করে। ডিভিসির মূল পরিকল্পনায় সেখানে একটি বাঁধ করার কথা বলা হয়েছিল। তা হয়নি। দামোদর নদের সঙ্গে যুক্ত বরাকর নদের উপর মাইথনের আগে বলপাহাড়িতে আরও একটি বাঁধ তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও সেটা করা হয়নি। পাশপাশি দামোদরের সঙ্গে যুক্ত বোকারো নদীর উপর বাঁধ তৈরি হয়নি। এই বাঁধগুলি তৈরি হলে আরও বেশি পরিমাণে বন্যার জল আটকানো সম্ভব হতো। বন্যা নিয়ন্ত্রণর জন্য কোনও নতুন পরিকল্পনা আগামী দিনে হলে তার আর্থিক দায় যে কেন্দ্রীয় সরকারকে বহন করতে হবে, তা চিঠিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রকল্প কেন্দ্রীয় সরকার অনুমোদন করলেও যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি সেটা উল্লেখ করতে গিয়ে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান এবং দুই দিনাজপুর ও মালদহের প্রকল্প কথা বলা হয়েছে। ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য প্রায় ১২৩৯ কোটি টাকা এবং দুই দিনাজপুর ও মালদহের জন্য ৪৯৭ কোটি টাকার প্রকল্প এখনও ফ্লাড ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বর্ডার এরিয়া প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। একই অবস্থা মুর্শিদাবাদের গঙ্গা-পদ্মা ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্পের। এই প্রকল্পের পুরোটা কেন্দ্রেরই দেওয়ার কথা।