Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

বিপদ যখন ওষুধে
শান্তনু দত্তগুপ্ত

সামান্য জ্বর জ্বর ভাব হলে কি ডাক্তার দেখাবেন? নাকি পাড়ার ওষুধের দোকানে গিয়ে বলবেন, দাদা একটা ক্যালপল দিন তো...! নিশ্চিতভাবে পরেরটা। ক্যালপলের জায়গায় ক্রোসিন, প্যারাসেফ হতেই পারে, কিন্তু ৮০ শতাংশ গ্রাহকই ‘প্যারাসিটামল’ দেওয়ার কথা বলেন না। প্যারাসিটামল অর্থাৎ ওষুধটির জেনেরিক নাম। আর ক্যালপল বা ক্রোসিন হল প্যারাসিটামলেরই ব্র্যান্ড নেম। আর এই দুই নামের সঙ্গেই জড়িয়ে ওষুধের নানা গোপন কাহিনী। কেন?
ধরা যাক ডাঃ অমুকচন্দ্র বিশ্বাস সরকারি হাসপাতালে প্র্যাক্টিস করেন। আউটডোরের বাইরে লম্বা লাইন... ২ টাকার টিকিট কেটে হাজার হাজার মানুষ এসে দাঁড়িয়ে। দূরদূরান্ত থেকে এসেছেন। শরীর খারাপটুকু বোঝেন তাঁরা। তাও কখন? সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেলে। আর বোঝেন প্রেসক্রিপশন বলে একটা কাগজ ডাক্তারবাবু দেবেন। সেখানে ওষুধের নাম লেখা থাকবে। সরকারি হাসপাতালে ডাক্তারবাবু লিখবেন ওষুধের জেনেরিক নেম। অর্থাৎ সরষের তেল লিখবেন... কোন ব্র্যান্ডের কিনতে হবে, সেটা লিখবেন না। সরষের তেল তো অনেক কোম্পানিই বানায়! নামী, অনামী... সেগুলির কিছু প্যাকেট করে বিক্রি হয়, কিছু আবার বিক্রি হয় লুজ। যেমন ঘানির তেল বা মুদি দোকানে বোতলে ভরা। সবাই সরষের তেল কিনল। অর্থাৎ জেনেরিক নামের ওষুধ। কিন্তু সেই ডাক্তার যখন নিজের চেম্বারে বসবেন? কিংবা কোনও কর্পোরেট হাসপাতালে? তখন প্রেসক্রিপশনে কিন্তু তিনি ওষুধের জেনেরিক নাম লিখবেন না! তখন লিখবেন ব্র্যান্ড নেম। অর্থাৎ, কোন কোম্পানির সরষের তেল আপনাকে কিনতে হবে, সেটা নির্দিষ্ট করে বলে দেবেন তিনি। প্রশ্নটা হল, এই ফারাক কেন?
এর নেপথ্যে কারণ এবং ধারাবাহিক ঘটনা পরম্পরার একটা চেইন রয়েছে। একটির হদিশ পেলে পরেরটি নজরে চলে আসবে। শুরু করা যাক চেইনের প্রথম বেড়ি থেকে। অর্থাৎ ব্র্যান্ড নেমের ওষুধ, যা বড় কোম্পানি তৈরি করে। যে কোনও পণ্য তৈরি করতে কাঁচামাল লাগে। র মেটেরিয়াল। ওষুধ তৈরিতেও লাগে। সেই কাঁচামালের দাম সর্বত্রই উনিশ-বিশ। তা নিয়ে সন্দেহ নেই। এবার বড় কোম্পানিগুলো বাড়তি যে প্রক্রিয়ায় জোর দেয় সেটা হল, কেমিক্যাল সিন্থেসিস। এক একটি ওষুধ তৈরির সময় কোথাও ১০টি, কোথাও ১২টি, আবার কোথাও ১৫টি ধাপে কেমিক্যাল সিন্থেসিস হয়। সোজা বাংলায় বললে, কাঁচামালগুলোকে ওষুধের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করার আগে রাসায়নিক বিশ্লেষণ করা। প্রয়োজনমতো। তাহলে সেগুলো ভেজালমুক্ত হবে। ‘শুদ্ধিকরণ’ ঘটিয়ে তারা ওষুধ তৈরির কাজে লাগার যোগ্য হয়ে উঠবে।
কিন্তু ছোট কোম্পানিগুলিও কি একই রকম পদ্ধতি মেনে ওষুধ বানায়? মনে হতেই পারে, ওষুধ তৈরির সঙ্গে ছোট-বড় কোম্পানির সম্পর্ক কী? ওষুধ তো সর্বত্রই একভাবে তৈরি হয়! উত্তরটা হল, না। একই জেনেরিক নামের ওষুধ সর্বত্র একইভাবে তৈরি হওয়া উচিত। কিন্তু সেই উচিত কাজটি সর্বত্র হয় না। প্রথমত, বড় কোম্পানিগুলির মতো ছোট কোম্পানিগুলির পরিকাঠামো থাকে না। তার উপর আরও বেশি করে যে ফ্যাক্টরটা কাজ করে সেটা হল, ছোট কোম্পানিরা সাধারণত ওষুধের কোয়ালিটি বা গুণমান নিয়ে খুব একটা ভাবনাচিন্তা করে না। করলে প্রফিটের মার্জিন কমতে থাকবে। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রভাবটা দেখা যায় দামে। কীভাবে?
উদাহরণ দেওয়া যাক। অ্যাজিথ্রোমাইসিন। গলায় ব্যথা, ইনফেকশন হলে এই জেনেরিক নামের অ্যান্টিবায়োটিকটি লাগে। ছোট-বড় প্রচুর কোম্পানি অ্যাজিথ্রোমাইসিন বানায়। বাজারে যে ব্র্যান্ডটি সবচেয়ে বেশি চলে, সেটির এমআরপি ১০০ টাকা। কিন্তু একটু খোঁজ-খবর করলেই এর থেকে কম দামের অ্যাজিথ্রোমাইসিন পাওয়া যাবে। একটি কোম্পানি ওই কম্পোজিশনেরই জেনেরিক ওষুধ বিক্রি করে ৬৭ টাকা এমআরপিতে। শুধু ব্র্যান্ডিংটা থাকে না। অর্থাৎ ডাক্তারবাবুরা প্রেসক্রিপশনে সেটা লিখবেন না, কিংবা তার জন্য মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের দৌড়তে হবে না। আর একটু খুঁজুন। দেখবেন, ২৫-৩০ টাকাতেও একপাতা পাওয়া যাচ্ছে। ৩ হাজার টাকার শাড়ির যা কোয়ালিটি, সাড়ে তিনশো টাকার শাড়ির কি এক কোয়ালিটি হতে পারে? এই ভাবনাটা কেন আমরা ওষুধের ক্ষেত্রে ভাবি না? যে ওষুধ তৈরি, মার্কেটিং, মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং অন্যান্য কর্মীদের বেতন দেওয়ার পর সব খরচ এবং প্রফিট ধরে ১০০ টাকা পাতা দাম হয়, সেই গুণমানের কি ২৫ টাকায় পাওয়া যেতে পারে? ধরে নেওয়া যাক, ২৫ টাকায় যে কোম্পানি বিক্রি করছে (এই দামে বিক্রির পরও কিন্তু তার ভালোই লাভ থাকছে), তাকে মার্কেটিংয়ের পিছনে খরচ করতে হচ্ছে না। সে বানাচ্ছে, আর সরাসরি ওষুধের দোকানে সাপ্লাই দিচ্ছে। তাতেও কিন্তু কোয়ালিটি আসে না! এলে বড় কোম্পানিগুলোও মার্কেট ধরে রাখার জন্য ওই দামে ওষুধ বিক্রি করত। আসলে যে সংস্থার বাজারে নাম হয়ে গিয়েছে, তারা কখনও খারাপ কোয়ালিটির ওষুধ বেচে বদনাম কুড়োবে না। তাহলে খুব পরিষ্কার, ব্র্যান্ডিং ছাড়া কোয়ালিটি বজায় রেখে ওষুধ বেচতে হলেও তাতে ৪০-৪৫ শতাংশের বেশি ডিসকাউন্ট দেওয়া সম্ভব নয়! তাহলে কিছু কিছু কোম্পানি ৮০ শতাংশ দিচ্ছে কী করে?
কথা হচ্ছিল এক ডিস্ট্রিবিউটরের সঙ্গে। সজ্জন ব্যক্তি। ওষুধ নিয়ে এক পয়সার কালোবাজারি করেন না। কিন্তু দেখতে পান প্রায় সবটাই। নাম না লেখার শর্তে বললেন, এমন প্রচুর ছোটখাটো বৈধ-অবৈধ কোম্পানি আছে, যারা যেমন তেমন করে ওষুধ বানায়। তাদের না আছে কোয়ালিটির জ্ঞান, না আছে সদিচ্ছা। যে ওষুধের একটা পাতা বানাতে একটা বড় কোম্পানির কস্টিং ৫০ টাকার কাছাকাছি চলে যায়, তারা সেটাই ৮ টাকা বা ১০ টাকায় বানিয়ে ফেলে। সেই ওষুধ বানানেওয়ালারা না করে কেমিক্যাল সিন্থেসিস, না ব্যবহার করে ভালো কাঁচামাল। ফলে সেই ওষুধের কার্যকারিতা কি আর দামি ব্র্যান্ডের ওষুধের মতো হবে?
এরপরও সেই ওষুধগুলোই বাজারে চলছে। রমরমিয়ে। নামজাদা এক ফার্মা সংস্থার পূর্ব ভারতের দায়িত্বে থাকা অফিসার বলছিলেন, ‘এটা জেনেরিক ওষুধের যুগ হয়ে গিয়েছে। মানে, ব্র্যান্ডের নামমাহাত্ম্য কাটিয়ে অনামীরা বাজারে জাঁকিয়ে বসেছে। এরা ডাক্তারের কাছে যায় না। এদের মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ লাগে না। সরাসরি ওষুধের দোকানে। ধরুন আপনি দোকানে গিয়ে বললেন, গলাটা গতকাল থেকে খুব ব্যথা করছে। সঙ্গে জ্বর জ্বর ভাব। মনে হচ্ছে গলায় ইনফেকশন হয়েছে। কিছু একটা দাও তো! দোকানদান আপনাকে এমন একটা ওষুধ দেবে, যার মার্কেটে নাম নেই। সেই নামওয়ালা ওষুধ বিক্রি করলে ওর হয়তো ১০ টাকা প্রতি পাতায় প্রফিট থাকে। আর অনামীটা চালিয়ে দিলে ২০-২৫ টাকা। এটাই হল ডাক্তার না দেখিয়ে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনার বিপদ। সেই ওষুধ খেয়ে যদি ভয়ানক সাইড এফেক্ট হয়, রোগী অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাহলে দোকানদারকেও ধরতে পারবেন না। কারণ, তিনি দোকানদারের থেকে পাকা বিল নেননি! আর যদি নিয়েও থাকেন, সেই কোম্পানিকে কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে? সরকারই তখন রোগীকে বলবে, ডাক্তার না দেখিয়ে ওষুধ কিনেছিলেন কেন?’
ভেজাল ওষুধ। জাল ওষুধ। গোটা দেশে এর চোরাবাজার ছড়িয়ে রয়েছে। মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাত, পাঞ্জাব, সিকিম... এমনকী আমাদের রাজ্যেও। শোনা যায় কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া, আসানসোলে জাল ওষুধের রমরমা ব্যবসা। কোথাও জাল ওষুধ তৈরি হচ্ছে, কোথাও আবার লেবেল। গুড়জল বা আজেবাজে কেমিক্যালের বোতলে কাফ সিরাপের লেবেল সেঁটে দিলেই হল। জালিরা অবশ্য নিজের এলাকাতেই এই ব্যবসা করে না! ধরা যাক, হাওড়ায় এমন একটা জায়গায় তৈরি হল ৫০ বোতল কাফ সিরাপ। একজন লোক সেই স্টক নিয়ে চলে গেল আসানসোল। নামী কোম্পানির লেবেল লাগিয়ে। সরাসরি ওষুধের দোকানে গিয়ে বলল, রেট কাট করে কোম্পানি বেচছে। আপনি কত টাকায় কেনেন? দোকানদার বলল ৮০ টাকা। সে বলল, আমি ৫০ টাকায় দেব। দোকানদার দেখল, দারুণ অফার তো! ৫০ টাকায় কিনে ১০০ টাকায় বেচলে ডবল প্রফিট! তবে হ্যাঁ, কোনও দোকানদার কিন্তু জেনেশুনে জাল ওষুধ বেচেন না। কারণ, সবার আগে তিনিই ধরা পড়বেন। তিনি এসব করেন বেশি লাভের আশায়। এভাবে এক্সপায়ারি ওষুধও দেদার মার্কেটে চলে যায়। জাল তারিখের স্ট্যাম্প, ব্যাচ নম্বর মেরে। অফিসার ভদ্রলোক বলছিলেন, ‘সবচেয় বেশি জাল হয় কিন্তু ইঞ্জেকশনে। আপনি টেডব্যাগ নেওয়ার সময় জিজ্ঞেস করেন কোন কোম্পানিরটা দেওয়া হচ্ছে? এভাবে কমদামি, অজানা কোম্পানির ওষুধ যেমন আপনার শরীরে ঢুকে পড়ে, তেমনই জাল ইঞ্জেকশনও আসে। সবচেয়ে বেশি ভেজাল হয় সঙ্গের ফ্লুইডে, যা মিশিয়ে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। আর সিরিঞ্জে। এতটাই বিপজ্জনক অবস্থায় ব্যাপারটা চলে যাচ্ছে, ভাবা যায় না। দাম কিন্তু সেই একই দিতে হয় আপনাকে’।
এবার আসা যাক দামে। ওষুধের বাড়তে থাকা দাম ইদানীং সত্যিই বড় চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেদিনই এক ভদ্রলোক বলছিলেন, ‘যে প্রেশারের ওষুধ এক পাতা ১৩৬ টাকা ১৩ পয়সা এমআরপি ছিল, সেটাই এখন ১৪৯ টাকা ৫৪ পয়সা। সুগার, গিন্নির থাইরয়েড সবকিছুর দাম বেড়েছে। কী করি বলুন?’ বিষয়টা মোটেও ভুল নয়। এই নজরকাড়া দাম বৃদ্ধির কারণটা কী? প্রথমে আসা যাক ট্যাক্সে। আগে ওষুধের জন্য ট্যাক্স পড়ত ৪.৭৫ শতাংশ। জিএসটি চালু হওয়ার পর সেটাই ৫ থেকে ১৮ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। কয়েকটা হাতেগোনা আছে, সেই ওষুধে জিএসটি চাপে না। কিন্তু বেশিরভাগই ১২ শতাংশ। তাহলে এখানেই একটা ওষুধের দাম প্রায় ৭ শতাংশ বেড়ে গেল। তার উপর কিছু জীবনদায়ী ওষুধ, ইঞ্জেকশনের দাম সরকার বেঁধে দিয়েছে। কাজেই কেমিক্যাল, কিংবা ওষুধ তৈরিতে দরকারি স্টার্চ, ল্যাকটোজ, গ্লিসারিনের মতো জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও এই ধরনের কিছু ওষুধের এমআরপি বাড়াতে পারে না কোম্পানিগুলি। তারা গুণমানের সঙ্গে সমঝোতাও করতে পারে না! তখন কী হয়? যে সব ওষুধের দামের উপর বিধিনিষেধ নেই, সেগুলিকে টার্গেট করা হয়। অধিকাংশ ওষুধের দাম আবার ১০ শতাংশের বেশি বাড়ানোও যায় না। আর রয়েছে মার্কেটের তালমেল। একটা বড় কোম্পানি যে কম্পোজিশনের ওষুধের দাম ১০০ টাকা রাখে, অন্য বড় সংস্থাও তারই কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করে। যদি কেউ সেটা ১৩০ টাকা করে দেয়, তাহলে ডাক্তার বলবেন, ‘তোমারটা লিখব কেন? দাম বেশি যে!’ এরপরও চিকিৎসকদের একাংশের সাহায্যে তেমনটা হয়ে থাকে। বেশি হয় ইঞ্জেকশনের ক্ষেত্রে। ধরা যাক একটা কম্পোজিশনের অ্যাম্পুলের গড় দাম বাজারে ১১০০ টাকা। কিন্তু ১৬০০ টাকার অ্যাম্পুল নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন একজন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ। বললেন, আপনি আমাদেরটাই লিখুন। যে ক’টা লিখলেন, মাসের শেষে সবগুলোর জেরক্স দিয়ে দেবেন। বদলে আপনি অমুক বা তমুক গিফ্ট পাবেন। এমন ডাক্তারের সংখ্যা যদিও কম, তাও প্রবণতাটা রয়েছে। অনেক সময় ডাক্তারের হাতের লেখা বোঝা দুষ্কর হয়ে যাওয়ায় রোগী দ্বারস্থ হন দোকানদারের। তিনি যদি বুঝতে না পারেন, তাহলে অন্য একটি ওষুধ গছিয়ে দেন। সে আর এক ভয়ানক ব্যাপার। কিংবা অন্য ব্র্যান্ডের ওষুধ ধরিয়ে বলেন, ‘একই ওষুধ। এতেও একই কাজ হবে। দামটাও কম।’ রোগীও তাতে বিশ্বাস করে নেন।
এখন আবার কেন্দ্রের ফার্মাসিউটিক্যাল পলিসি আটকে রয়েছে বড় কোম্পানিদের আপত্তিতে। দাবি, এই নীতি কার্যকর হলে ওষুধের দাম আরও বাড়াতে হবে। তাই সেই খসড়ায় অদলবদল চলছে। এই হাইপ্রোফাইল যুদ্ধে আরও একটা মজা আছে। হঠাৎ সরকার একটা ওষুধ নিষিদ্ধ ঘোষণা করল। অথচ বড় কোম্পানির সেই ব্র্যান্ড মার্কেটে প্রচুর ছড়িয়ে আছে। তখন সেই সংস্থা সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে দিল। এসব ক্ষেত্রে বড় ফার্মা কোম্পানিদের কাগজপত্র এতটাই জোরদার থাকে যে, সরকারপক্ষকে রীতিমতো নাকানিচোবানি খেতে হয়। ব্যাস, যতদিন মামলা চলবে, বিক্রিতে বাধা নেই। মার্কেটে যা স্টক ছিল, শেষ হয়ে গেল। বরং নতুন করে উৎপাদন এবং বিক্রি চলতে থাকল রমরমিয়ে।
তারতম্যের বাজার। ওষুধের দামের। এই তারতম্য মেটাতে হলে সরকার এবং রেগুলেটরি কমিটিগুলোকে অনেক বেশি সক্রিয় কিন্তু হতেই হবে। কঠোর হতে হবে প্রশাসনকে। ছোট, অবৈধ কারখানা বন্ধ করা সবার আগে দরকার। আচমকা অভিযান চালানো দরকার ওষুধের দোকানেও। অভিযানের অভিমুখটা হোক অবশ্যই গুণমান। যেমন তেমনভাবে ওষুধ বানিয়ে বাজারে ছাড়ার আগে যদি সত্যিকারের একটা স্ক্যানারের মধ্যে দিয়ে যায়, তাহলেই ধরা পড়বে ভেজাল। কোনও ওষুধ দোকানে ঢোকার আগে দেখে নিতে হবে তার সবরকম পরীক্ষা হয়েছে কি না। পিউরিফিকেশন, কেমিক্যাল সিন্থেসিস... সবকিছু। এটা করলেই গুণমান বজায় রাখতে হবে সবাইকে। আর ওষুধের দামও একটা নির্দিষ্ট পরিধির মধ্যে চলে আসবে। ‘জেনেরিক যুগে’ আজ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ লোকসান করতে হয় বড় কোম্পানিদের। তাতে যদি সাধারণ মানুষের উপকার হতো, প্রশ্ন ছিল না। তা কিন্তু হচ্ছে না। আমরা জানতেও পারছি না, ওষুধের নামে কী মিশছে শরীরে।
স্বঘোষিত ‘ধর্মগুরু’ জিম জোন্সের নাম আজ ক্যালিফোর্নিয়ায় মুখে আনাও পাপ!
মৃণালকান্তি দাস

জিম জোন্সের নাম শুনেছেন? এ এক স্বঘোষিত ধর্মগুরুর গল্প। যাঁর বিশ্বাসের উপর ভর করে আত্মহত্যার আড়ালে এক নিদারুণ গণহত্যার সাক্ষী হয়েছিল আমেরিকা। ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের একটি দরিদ্র পরিবারে জিমের জন্ম। ছোটবেলা থেকেই ছিলেন বেশ বুদ্ধিমান এবং কিছুটা অদ্ভুত স্বভাবের। কিশোর বয়স থেকেই ধর্মের প্রতি তাঁর টান ছিল প্রবল।
বিশদ

23rd  September, 2019
অসহিষ্ণুতা
জিষ্ণু বসু

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৭০ সাল। অতি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন পরীক্ষা বয়কটের ডাক দিয়েছে। কেন? কী কারণ? কারণটা অদ্ভুত। কাউকে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে না। রুখে দাঁড়িয়েছিলেন এক সিংহহৃদয় মানুষ। অধ্যাপক গোপালচন্দ্র সেন। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের প্রবাদপ্রতিম অধ্যাপক এই ছাত্রদরদি মানুষটি অস্থায়ীভাবে উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। 
বিশদ

23rd  September, 2019
পুজোর মুখে
শুভা দত্ত

পুজো আসছে। মাঝে আর মাত্র ক’টা দিন—তারপরই শুরু হয়ে যাবে দেবী দুর্গার আরাধনায় মত্ত বাঙালির উৎসব যাপন। আমাদের বিশ্বাস, সেই উৎসবের আনন্দ কোলাহলে আলোর বন্যায় জনস্রোতে ক’দিনের জন্য হলেও এনআরসি হোক কি যাদবপুর, কি সারদা নারদা রাজীব কুমার—সব তলিয়ে যাবে। চিহ্নমাত্র থাকবে না। এতদিন তাই হয়েছে—এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।
বিশদ

22nd  September, 2019
এনআরসি, সংখ্যালঘু ভোট ও বিজেপি
তন্ময় মল্লিক

‘এবার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের আরও বেশি করে বিজেপির ছাতার তলায় নিয়ে আসতে হবে। সেই মতো গ্রহণ করতে হবে যাবতীয় কর্মসূচি।’ দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই বিজেপির বঙ্গ নেতৃত্বকে এই কথাগুলি যিনি বলেছিলেন তিনি আর কেউ নন, ‘গেরুয়া শিবিরের চাণক্য’ অমিত শাহ।
বিশদ

21st  September, 2019
সরকারি চাকরির মোহে আবিষ্ট সমাজ
অতনু বিশ্বাস

সমাজ বদলাবে আরও। আমি বা আপনি চাইলেও, কিংবা গভীরভাবে বিরোধিতা করলেও। সরকারি বা আধা-সরকারি চাকরির নিরাপত্তার চক্রব্যূহ ক্রমশ ভঙ্গুর হয়ে পড়বে আরও অনেকটা। এবং দ্রুতগতিতে। গোটা পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে এ এক প্রকারের ভবিতব্যই। একসময় আমরা দেখব, চাকরি বাঁচাতে গড়পড়তা সরকারি চাকুরেদেরও খাটতে হচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকুরেদের মতো। সরকারি চাকরির নিশ্চিন্ত আশ্রয়ের নিরাপত্তার ‘মিথ’ ভেঙে চুরচুর হয়ে পড়বে। এবং সে-পথ ধরেই ক্রমে বিদায় নেবে পাত্রপাত্রী চাই-য়ের বিজ্ঞাপন থেকে ‘সঃ চাঃ’ নামক অ্যাক্রোনিম।
বিশদ

21st  September, 2019
আলোচনার অভিমুখ
সমৃদ্ধ দত্ত

 প্রাচীন বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতায় দেখা যায় সম্রাটরা অসীম ক্ষমতার অধিকারী প্রমাণ করার জন্য অতি প্রাকৃতিক শক্তি সম্পন্ন হিসেবে নিজেদের প্রতিভাত করতেন। এর ফলে প্রজা শুধু সম্রাটকে যে মান্য করত তাই নয়, ভয়ও পেত, সমীহ করত। প্রাচীন মিশরে শতাব্দীর পর শতাব্দীর ধরে ফারাওরা নিজেদেরই ঈশ্বর হিসেবে ঘোষণা করতেন।
বিশদ

20th  September, 2019
হিন্দু বাঙালির বাড়ি ভাঙছে, হারাচ্ছে দেশ 
শুভময় মৈত্র

জয় গৃহশিক্ষকতা করেন, বাড়ি সিঁথি মোড়ের কাছে, বরানগরে। নিজেদের তিরিশ বছরের পুরনো বাড়ি, সারানোর প্রয়োজন। একান্নবর্তী পরিবার, দাদা বড় ইঞ্জিনিয়ার। তিনি আর একটি ফ্ল্যাট কিনেছেন কাছেই। 
বিশদ

20th  September, 2019
বাংলায় এনআরসি বিজেপির স্বপ্নের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে না তো 
মেরুনীল দাশগুপ্ত

লোকসভা ভোটে অপ্রত্যাশিত ফলের পর বাংলার বিজেপি রাজনীতিতে যে জমকালো ভাবটা জেগেছিল সেটা কি খানিকটা ফিকে হয়ে পড়েছে? পুজোর মুখে এমন একটা প্রশ্ন কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের আমজনতার মধ্যে ঘুরপাক খেতে শুরু করেছে। 
বিশদ

19th  September, 2019
জন্মদিনে এক অসাধারণ নেতাকে কুর্নিশ
অমিত শাহ

 আজ, মঙ্গলবার আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৬৯তম জন্মদিন। অল্প বয়স থেকেই মোদিজি নিজেকে দেশের সেবায় উৎসর্গ করেছেন। যৌবন থেকেই তাঁর মধ্যে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর উন্নয়নে কাজের একটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণের কারণে মোদিজির শৈশবটা খুব সুখের ছিল না। বিশদ

17th  September, 2019
ব্যাঙ্ক-সংযুক্তিকরণ কতটা সাধারণ মানুষ এবং সামগ্রিক ব্যাঙ্কব্যবস্থার উন্নতির স্বার্থে?
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

অনেকগুলি ব্যাঙ্ক সংযুক্ত করে দেশে সরকারি ব্যাঙ্কের সংখ্যা কমিয়ে আনা হল আর সংযুক্তির পর চারটি এমন বেশ বড় ব্যাঙ্ক তৈরি হল, আকার আয়তনে সেগুলিকে খুব বড় মাপের ব্যাঙ্কের তকমা দেওয়া যাবে। এসব ঘোষণার পর অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য, এতে দেশের অর্থনীতির খুব উপকার হবে।  
বিশদ

16th  September, 2019
রাজনীতির উত্তাপ কি পুজোর আমেজ
জমে ওঠার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে?
শুভা দত্ত

 পরিস্থিতি যা তাতে এমন কথা উঠলে আশ্চর্যের কিছু নেই। উঠতেই পারে, উঠছেও। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসবের মুখে প্রায় প্রতিদিনই যদি কিছু না কিছু নিয়ে নগরী মহানগরীর রাজপথে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে, পুলিস জলকামান, লাঠিসোঁটা, কাঁদানে গ্যাস, ইটবৃষ্টি, মারদাঙ্গা, রক্তারক্তিতে যদি প্রায় যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় এবং তাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার জনজীবন ব্যবসাপত্তর উৎসবের মরশুমি বাজার কিছু সময়ের জন্য বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে তবে এমন কথা এমন প্রশ্ন ওঠাই তো স্বাভাবিক।
বিশদ

15th  September, 2019
আমেরিকায় মধ্যবয়সের
সঙ্গী সোশ্যাল মিডিয়া
আলোলিকা মুখোপাধ্যায়

যে বয়সে পৌঁছে দূরের আত্মীয়স্বজন ও পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা ক্রমশ আগের মতো সম্ভব হয় না, সেই প্রৌঢ় ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধার জীবনে ইন্টারনেট এক প্রয়োজনীয় ভূমিকা নিয়েছে। প্রয়োজনীয় এই কারণে যে, নিঃসঙ্গতা এমন এক উপসর্গ যা বয়স্ক মানুষদের শরীর ও মনের উপর প্রভাব ফেলে। বিশদ

14th  September, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: খড়্গপুরে কারখানার সম্প্রসারণ করতে চায় টাটা মেটালিক্স। রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই তার জন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দিয়েছে। সোমবার বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্সের বার্ষিক সাধারণ সভায় এসে এ কথা জানালেন রাজ্যের অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। এর ফলে আরও ৬০০ ...

 নিউ ইয়র্ক, ২৩ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভার ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী কয়েকদিন এখানে তাঁর ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প সহ একঝাঁক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে বৈঠক হবে প্রধানমন্ত্রীর। ...

 জম্মু, ২৩ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): জম্মু ও কাশ্মীরে বিজেপি ও আরএসএস নেতা খুনে অভিযুক্ত তিন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করল পুলিস। নাসির আহমেদ শেখ, নিশাদ আহমেদ এবং আজাদ ...

 বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: এখন পাড়ায় পাড়ায়, মোড়ে মোড়ে রক্ত পরীক্ষার ল্যাবরেটরি। টিসি, ডিসি, ইএসআর, লিপিড প্রোফাইল থেকে শুরু করে কী না হচ্ছে! সই থাকছে এমডি প্যাথোলজি ডিগ্রিধারী চিকিৎসকের। সুতরাং সন্দেহেরও অবকাশ নেই। সত্যিই কি তাই? ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৭: গায়ক কুমার শানুর জন্ম 

23rd  September, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৪ টাকা ৭১.৮৪ টাকা
পাউন্ড ৮৭.০৪ টাকা ৯০.২৩ টাকা
ইউরো ৭৬.৭৭ টাকা ৭৯.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৩২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৩৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৯০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ২৮/৩ অপঃ ৪/৪২। পুনর্বসু ১২/৩৪ দিবা ১০/৩১। সূ উ ৫/২৯/১৭, অ ৫/২৮/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/২৮ মধ্যে।
 ৬ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ১৫/৩৮/২২ দিবা ১১/৪৪/৩১। পুনর্বসু ৩/২৭/১৪ দিবা ৬/৫২/৪, সূ উ ৫/২৯/১০, অ ৫/৩০/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ১১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪১ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১১/৪৮ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে ও ৪/৪৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫৯/২০ গতে ৮/২৯/৩০ মধ্যে, কালবেলা ১/০/০ গতে ২/৩০/১০ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/০/২০ গতে ৮/৩০/১০ মধ্যে।
২৪ মহরম

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। বৃষ: শেয়ার বাজারে আজ কিছুটা বিনিয়োগ করতে পারেন। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৩২: স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু১৯৪৮: হোন্ডা মোটরস কোম্পানির প্রতিষ্ঠা১৯৫০: ...বিশদ

07:03:20 PM

হাওড়ায় আত্মঘাতী পঞ্চম শ্রেণীর পড়ুয়া 
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে শৌচাগারে আত্মঘাতী হল পঞ্চম শ্রেণীর এক ...বিশদ

08:54:53 PM

দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন 

07:26:05 PM

হরিপালের নন্দকুঠিতে পথ দুর্ঘটনায় মৃত ৩ 
মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিনজনের। আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ...বিশদ

06:28:27 PM

চোটের জেরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট দল থেকে ছিটকে গেলেন জসপ্রিত বুমরাহ 
অনুশীলনের সময় চোট পেলেন ভারতের তারকা পেসার জসপ্রিত বুমরাহ। চিকিৎসকরা ...বিশদ

05:17:56 PM