প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
অবশ্য ঋদ্ধির বিদায়ী মঞ্চে প্রচারের আলো কাড়লেন সুরজ সিন্ধু জয়সওয়াল। বল হাতে চার উইকেটের পর তাঁর দুরন্ত শতরানে চালকের আসনে বাংলা। রনজি কেরিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি বিদায়ী ঋদ্ধিমানকে উত্সর্গও করলেন তরুণ তুর্কি। ১৮৫ বলে ১১১ রানের দুরন্ত ইনিংসের পথে সুরজ মারলেন ৪টি ছক্কা ও ১৪টি চার। সেই সুবাদে প্রথম ইনিংসে পাঞ্জাবের ১৯১ রানের জবাবে বাংলা তোলে ৩৪৩। অভিষেক পোড়েল ৫২ রান করেন। দ্বিতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে পাঞ্জাবের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৬৪। বাংলার ঝুলিতে লিড ৮৮ রানের। প্রথম দিনের শেষলগ্নে চাপের মুহূর্তে নাইটওয়াচম্যান হিসেবে সুরজকে নামিয়েছিলেন কোচ লক্ষ্মীরতন। আর বাংলার এই পেসারই শেষ পর্যন্ত ইডেন মাতালেন। পর পর চার-ছক্কা হাঁকিয়ে শতরানের পর তাঁর আগ্রাসী সেলিব্রেশন ছিল দেখার মতো। দিনের শেষে সুরজ বললেন, ‘কেরিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির অনুভূতিটা অসাধারণ। এই শতরান ঋদ্ধি দা’কে উত্সর্গ করতে চাই।’