একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন ১৫০-৩ নিয়ে শুরু করেছিল মধ্যপ্রদেশ। তাদের দরকার ছিল আরও ১৮৮ রান। অন্যদিকে, বাংলার প্রয়োজন ছিল সাত উইকেট। দিনের তৃতীয় ডেলিভারিতেই রজত পাতিদারকে (৩২) ফেরান মহম্মদ সামি। এরপর হরপ্রীত সিং (৭) ক্যাচ তোলেন সামির ভাই মহম্মদ কাইফের বলে। ১৬১-৫ হয়ে যায় মধ্যপ্রদেশ। সেখান থেকে অধিনায়ক শুভম শর্মা ও বেঙ্কটেশ আয়ার টানতে থাকেন দলকে। শেষ পর্যন্ত বেঙ্কটেশকে (৫৩) ফেরান রোহিত কুমার। পরের ওভারেই শাহবাজ আহমেদ এলবিডব্লু করেন শুভমকে (৬১)।
২৫৫ রানে সপ্তম উইকেট হারায় হোমটিম। এরপর সারাংশ জৈন ও আরিয়ান পাণ্ডে অষ্টম উইকেটে ৬২ রান যোগ করে চাপে ফেলে দেন বাংলাকে। একটা সময় জয় থেকে মাত্র ২১ রান দূরে ছিল মধ্যপ্রদেশ। তবে ফের ঘটে নাটকীয় পালাবাদল। পরপর দুই ওভারে সারাংশ (৩২) ও আরিয়ানকে (২২) আউট করেন ‘ম্যাচের সেরা’ শাহবাজ। এরপর কুমার কার্তিকেয়কে (৫) ফেরান সামি। সঙ্গে সঙ্গে জয়ের আনন্দে লাফিয়ে ওঠেন বাংলা ক্রিকেটাররা।
সামির কাছে এই ম্যাচ ছিল নিজের ফিটনেস ও বোলিং দক্ষতা মেলে ধরার অ্যাসিড টেস্ট।
নির্বাচক অজয় রাতরা ও এনসিএ মেডিক্যাল টিমের প্রধান নীতীন প্যাটেলের সামনে সেই চ্যালেঞ্জে সসম্মানে উত্তীর্ণ তিনি। প্রথম ইনিংসে চার ও দ্বিতীয় ইনিংসে তিন— ম্যাচে তাঁর শিকারসংখ্যা সাত। পাশাপাশি দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে করেন গুরুত্বপূর্ণ ৩৬ রান। ঝলমলে পারফরম্যান্সে অস্ট্রেলিয়ার উড়ানে ওঠার আশা জাগালেন সামি। দ্রুত তাঁকে পাঠানো হতে পারে ডনের দেশে।