প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
এবার ফুড ফেস্টিভ্যালের বিশেষত্ব ছিল স্বাস্থ্যসম্মত ও নতুন ধরনের খাবারের উপস্থাপনা। নিউট্রিশনের পঞ্চম সেমেস্টারের ছাত্রী লাবণী সামন্ত তৈরি করেছিলেন ক্যাবেজ রোল এবং ড্রাই মাশরুম চিলি। তিনি বলেন, খাবার সাজিয়ে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই সব শেষ হয়ে গেল। ওই বিভাগের তৃতীয় সেমেস্টারের ছাত্রী অঙ্কিতা বেরার তৈরি ওটস চিকেন কাটলেট এবং বিট রস, চালগুঁড়ি দিয়ে তৈরি পাটিসাপটা মুহূর্তেই শেষ হয়ে যায়। প্রতিটি স্টলেই ছিল নতুন ধরনের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের সমাহার।
নিউট্রিশন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক অন্তিমআকাশ পাখিরা বলেন, ‘ফুড ফেস্টিভ্যালে ক্যাবেজ রোল, ওটস কাটলেটের মতো বহু নতুন খাবার রান্না করেছিল ছাত্রছাত্রীরা। খাবারগুলো একেবারেই নতুন ধরণের ও স্বাস্থ্যসম্মত। ছাত্রছাত্রীদের নতুন ধরনের খাবার তৈরির প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কলেজের অধ্যক্ষ জানান, ফুড ফেস্টিভ্যালে রান্নার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা বাজার থেকে মালপত্র কিনে এনে কলেজের মধ্যেই রান্না করেছিল। ফলে প্রতিটি খাবারই ছিল টাটকা এবং স্বাস্থ্যসম্মত।’
মোট ২২টি স্টল ছিল ফুড ফেস্টিভ্যালে। ক্রেতাদের তালিকায় ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক-অধ্যাপিকা, ছাত্রছাত্রী, মহকুমা শাসক, ফুড সেফটি অফিসার, হাসপাতালের কর্মী সহ অনেকেই।-নিজস্ব চিত্র