প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
গ্রামবাসীরা বলেন, গ্রামে প্রায় ২০০ বছরের প্রাচীন বুড়া বাবা তথা নারায়ণ দেবতার পুজো হয়ে আসছে। আগে মাসের সংক্রান্তির দিন পুজো হতো। এখন অবশ্য প্রতি সপ্তাহে মন্দিরে পুজো হয়। এতদিন মন্দিরটি মাটির ছিল। সেই মন্দিরটিকে নতুনভাবে তৈরি করে প্রতিষ্ঠা করা হল। এদিনের পুজোয় গ্রামের সকলে শামিল হন। পুজোর পাশাপাশি অন্নকূটের ব্যবস্থাও ছিল। সারাদিন ধরে মন্দিরে পুজো চলে। রাতে মন্দিরে কীর্তন গান পরিবেশিত হয়।
পুজো কমিটির অন্যতম উদ্যোক্তা হাজারি বাউরি বলেন, গ্রামের কুলদেবতা অত্যন্ত জাগ্রত। কয়েক পুরুষ ধরে পুজো হয়ে আসছে। পুজোয় সকলে শামিল হয়। এতদিন পাকা মন্দির না থাকায় অনেক অসুবিধা হতো। এদিন পাকা মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হল। সেই উপলক্ষ্যে গ্রামে সাজসাজ রব। প্রতিটি বাড়িতে আত্মীয় পরিজনরা এসেছে। সভাধিপতি বলেন, জেলার প্রত্যন্ত এই গ্রামে সকলে যেভাবে অনুষ্ঠানে শামিল হয়েছে, তা দেখে অত্যন্ত ভালো লাগছে। সকলের সঙ্গে বসে প্রসাদ খেয়েছি। - নিজস্ব চিত্র