হস্তশিল্পীদের কর্মোন্নতি ও নতুন কর্মের সুযোগ লাভের সম্ভাবনা। পেশাদার ডাক্তার, আইনজীবী ও অধ্যাপকদের পক্ষে দিনটি ... বিশদ
এই মেলা লোকসংস্কৃতি ও হস্তশিল্প প্রসার, কৃষি, প্রাণিসম্পদ বিকাশ সহ আদিবাসীদের সংস্কৃতি চর্চার মিলনকেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় তিনটি মাঠে পর্যায়ক্রমে সারাদিন ধরে নানা অনুষ্ঠান হবে। স্থানীয় ও বাইরের শিল্পীদের নিয়ে নানা অনুষ্ঠান রয়েছে। থাকছে প্রাণিপালন, কৃষি বিষয়ক নানা আলোচনা সভা। আজ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি থাকছে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। যা দেখতে শ্রীরামপুর এসটিকেকে রোডের দু’ধারে হাজার হাজার মানুষ হাজির হবেন। মেলায় ভিড় সামাল দিতে এলাকার তিনটি মাঠে আলাদা অনুষ্ঠানসূচি রাখা হয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এবার এরাজ্য ছাড়াও অসম, ওড়িশা সহ বিভিন্ন জায়গার নৃত্যশিল্পীরা হাজির থাকবেন। শনিবার সকালে ‘সুস্থ সংস্কৃতি ও মেলার জন্য হাঁটা’ ব্যানার নিয়ে পথে নামেন এলাকার বাসিন্দারা।
মেলার আহ্বায়ক মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, লোকসংস্কৃতি সহ কৃষি, হস্তশিল্প, প্রাণিপালন সহ আদিবাসীদের জন্য থাকছে নানা অনুষ্ঠান। ভিনরাজ্য থেকে আসা শিল্পীরা তাঁদের সংস্কৃতি তুলে ধরবেন। এখানকার শিল্পীরাও নানা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। কৃষি, প্রাণিপালনে উৎসাহ দিতে প্রদর্শনী সহ স্থানীয় শিল্পীরা অংশগ্রহণের সুযোগ পান।