আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, গ্রন্থমেলা ও নাট্য উৎসবের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন আরামবাগ সহ মহকুমার অন্যান্য এলাকার বিশিষ্টরা। কয়েক মাস ধরে তার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এবারও একইভাবে নামী প্রকাশনা সংস্থা গ্রন্থমেলায় অংশ নেবে। ৭০টি স্টল থাকবে। বইয়ের প্রকাশনা সংস্থা ছাড়াও নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে স্টলগুলি করা হয়েছে। আরামবাগ গ্রন্থমেলার সভাপতি কৃষ্ণ চন্দ্র সাঁতরা, সম্পাদক রাজেশ চৌধুরী। রাজেশবাবু বলেন, কয়েকটা দিন আরামবাগের মানুষকে উৎসব, আনন্দ উপহার দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। বাসিন্দারা এখানে এসে বই যেমন কিনতে পারবেন, তারসঙ্গে আরামবাগে নাটকের প্রতিও বহু মানুষের আগ্রহ রয়েছে। তাঁরা বিভিন্ন নামী সংস্থার সাম্প্রতিক নাটকগুলিও দেখতে পাওয়ার সুযোগ পাবেন। আরামবাগ, হরিপালের পাশাপাশি কলকাতা সহ ভিন জেলার আটটি দল নাটক মঞ্চস্থ করবে। জানা গিয়েছে, গ্রন্থমেলার মাঠেই আয়োজিত হয় পুষ্প প্রদর্শনীর। সেখানে আরামবাগের বাসিন্দারাই বাহারি ফুল দিয়ে মঞ্চ সাজিয়ে তোলেন। মেলা শেষে তাঁদের পুরস্কারও দেবে উদ্যোক্তারা। এছাড়া বিভিন্ন স্কুলের পড়ুয়াদের হাতে তৈরি বিজ্ঞানকেন্দ্রিক প্রদর্শনী আকর্ষণের কেন্দ্রে রয়েছে।
উদ্যোক্তারা বলেন, এবার মহিলাদের নিয়েও বিশেষ অনুষ্ঠানের চমক ‘শ্রীমতী আরামবাগ’ আয়োজন করা হয়েছে। সংসার, সন্তানের প্রতি দায়বদ্ধতা বজায় রেখে মহিলারা নিজেদের নিজস্বতা প্রকাশ করার সুযোগ পাবেন। গ্রন্থমেলার মঞ্চে তাঁরা নানা অনুষ্ঠান করতে পারবেন। এছাড়া শিশুদের স্বাস্থ্য সহ আইকিউ পরীক্ষার ব্যবস্থাও এবার আকর্ষণের কেন্দ্রে। মেলার প্রথম তিনদিন বিকেলে স্থানীয় শিল্পীরা নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ করার সুযোগ পাবেন। সেখানে অংশ নিতে বিভিন্ন সঙ্গীত, আবৃত্তি প্রতিষ্ঠানের শিল্পীদের ভিড় জমেছে।