একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
দু’টি আধুনিক মঞ্চে সার্ধশতবর্ষের অন্তিম পর্যায়ের অনুষ্ঠান হয়েছে। শুক্রবার স্কুল চত্বরে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠান শুরু হয়। ওইদিন বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বিশেষ সান্ধ্যকালীন অনুষ্ঠান হয়।
শনিবার সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের বাছাই করা সরকারি ও বেসরকারি স্কুলকে নিয়ে ব্যান্ডের লড়াই ‘ব্যাটল অব ব্যান্ডস’ শুরু হয়। এছাড়া, পুতুল থিয়েটার ‘আলাদিন’ এবং বাইরের শিল্পীদের নিয়ে সঙ্গীতানুষ্ঠান হয়।
এদিন বিকেলে বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্ররা সঙ্গীত পরিবেশন করে। এরপর নৃত্যনাট্য, ইন্সট্রুমেন্টাল ব্যান্ড ও খোলা মঞ্চে একটি ম্যাজিক শো হয়েছে। অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বিদ্যালয় চত্বরে নানারকম খাবারের স্টল ছিল।
নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপঙ্কর সাহা বলেন, এই অনুষ্ঠানের জন্য আমরা বহুদিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম। দেশবিদেশ থেকে অনেক অতিথি বিদ্যালয়ে এসেছেন। সার্ধশতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ আলোকমালায় সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। এছাড়া, বিদ্যালয়ের ছাত্রদের তৈরি করা বিভিন্নরকমের ছবির কাটআউটের মাধ্যমে দেড়শো বছরের প্রাচীন বিদ্যালয়কে নতুনরূপে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অধ্যাপক ডঃ রত্নেশ্বর রায়, ডঃ অরিন্দম বসু, বিশিষ্ট চিকিৎসক রুচিরেন্দু সরকার ও প্রণবকুমার সেন এবং আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা প্রত্যেকে নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চবিদ্যালয়ের কৃতী প্রাক্তনী।