একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
পুজোয় শামিল হতে গণেশপুরের প্রতিটি বাড়িতে আত্মীয়স্বজনরা ভিড় জমিয়েছেন। সোমবার ভাগীরথী নদীতে প্রতিমা নিরঞ্জন হবে। মঙ্গলবার দুপুরে দু’হাজার মানুষকে পাত পেড়ে খাওয়ানো হবে। গণেশপুরের প্রবীণরা বলেন, রাসপূর্ণিমায় রক্ষাকালীপুজো আয়োজনের পিছনে একটি কাহিনী আছে। রক্ষাকালী পুজো শুরুর বছর গণেশপুর, কুঠিরামপুর প্রভৃতি এলাকায় কোনও একটি রোগ মহামারির আকার নিয়েছিল। মহামারির প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে এলাকার মানুষ রক্ষাকালী পুজোর মানত করেন। তারপরই মহামারির প্রকোপ কমতে শুরু করে। দেরি না করে এলাকার হিন্দু ও মুসলিম গ্রামবাসীরা রাসপূর্ণিমাতেই রক্ষাকালী পুজো শুরু করেন। সেই থেকে প্রাচীন রীতি মেনে এসময় পুজো হয়ে আসছে। রাসপূর্ণিমায় রক্ষাকালীপুজোর জন্য গ্রামবাসীরা বছরভর অপেক্ষা করে থাকেন। পুজো কমিটির সম্পাদক মনোজ রায় বলেন, পুজোর চারদিন সবাই উৎসবের মেজাজে কাটাই। সবার বাড়িতে আত্মীয়রা আসেন। একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া, হইহুল্লোড় চলে। পুজো কমিটির সদস্য গোপাল রায় বলেন, রক্ষাকালী খুব জাগ্রত দেবী। প্রতি বছর প্রচুর মানতের পুজো ও ছাগবলি দেওয়া হয়। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি বিহার, ঝাড়খণ্ড থেকেও প্রচুর ভক্ত আসেন। -নিজস্ব চিত্র