অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার ভোরে কপালীপাড়া মোড় থেকে অভিযুক্ত ছয় যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। ধৃতরা হল সুজন হালদার, গৌরাঙ্গ সাহা, শুভঙ্কর সাহা, সঞ্জু ঘোষ, সুমন সরকার ও গোপীনাথ ঘোষ। এর মধ্যে চারজনের বাড়ি কপালীপাড়া আমবাগান এলাকায়। সুজন ও সুমন যথাক্রমে প্রাচীন মায়াপুরের বসাকপাড়া ও সঞ্জয় মাস্টার লেনের বাসিন্দা। শুক্রবার ধৃতদের নবদ্বীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাদের ১৪দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ হরিসভাপাড়ায় একটি পুজো মণ্ডপের সামনে কয়েকজন যুবক নাচছিল। সেসময় একটি পুরনো বিবাদকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। সৌম্যদীপকে বাঁশ ও লোহার রড দিয়ে প্রচণ্ড মারধর করা হয়। তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় প্রথমে নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে তাঁকে রানাঘাটের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। জখম যুবকের মা সীমা চট্টোপাধ্যায় নবদ্বীপ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
সৌম্যদীপের বাবা আইনজীবী দিলীপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমার ছেলে পাঞ্জাবে একটি বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করে। রাস উপলক্ষ্যে তিনদিন আগে বাড়িতে এসেছিল। যে মণ্ডপের সামনে ঘটনাটি ঘটেছে, সেই পুজো কমিটির সঙ্গে আমার ছেলে যুক্ত। হঠাৎ করে কয়েকজন এসে ওর উপর চড়াও হয়। ছেলের মুখে সাংঘাতিকভাবে আঘাত করেছে। দু’টো চোয়াল ফ্র্যাকচার হয়ে গিয়েছে।