কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বহরমপুর: মুর্শিদাবাদ জেলায় এবছর নতুন করে ১৩৭টি পুজো কমিটি আর্থিক সহযোগিতা পেয়েছে। ভালোভাবে পুজোর আয়োজনের জন্য মুখ্যমন্ত্রী ৮৫হাজার টাকা করে অনুদান দিচ্ছেন। আরজি কর আবহে কিছু পুজো কমিটি অনুদান নেবে না বলে পোস্ট ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে মুর্শিদাবাদ জেলায় এই অনুদান পাওয়ার জন্য হিড়িক পড়ে গিয়েছে। এবছর জেলায় মোট ২৮৩২টি পুজো কমিটি সরকারি অনুদান পাচ্ছে। গত বছর এই সংখ্যাটি ছিল ২৬৯৫। সবমিলিয়ে জেলায় ২৪কোটি টাকার বেশি অর্থ পাবে বিভিন্ন পুজো কমিটি।
গতবছর মুর্শিদাবাদ পুলিস জেলায় অনুদানপ্রাপ্ত ক্লাবের সংখ্যা ছিল ২২০৫টি। জঙ্গিপুর পুলিস জেলায় ৪৯০টি পুজো কমিটিকে অনুদান দেওয়া হয়। দুই পুলিস জেলা মিলিয়ে মোট ২৬৯৫টি কমিটিকে ১৮কোটি ৮৬লক্ষ ৫০হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। এবছর মুর্শিদাবাদ পুলিস জেলায় ২৩০২টি পুজো কমিটিকে পুজোর আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিপুর পুলিস জেলায় ৫৩০টি পুজো কমিটিকে আর্থিক সাহায্য করেছে রাজ্য সরকার। যার মোট অর্থের পরিমাণ ২৪কোটি টাকা।
জঙ্গিপুরের পুলিস সুপার আনন্দ রায় বলেন, প্রায় ৫০০ পুজো উদ্যোক্তাদের চেক বিতরণ করা হয়ে গিয়েছে। আর কয়েকটি মাত্র চেক আছে, সেগুলি আজ ও কালের মধ্যেই দিয়ে দেওয়া হবে।
মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, গতবারের তুলনায় এবার পুজোর অনুদান প্রাপকের সংখ্যা বেড়েছে। এই পুলিস জেলায় ২৩০২টি পুজো কমিটিকে শারদ উৎসবের অনুদান দেওয়া হচ্ছে। অধিকাংশই চেক থানা থেকে বিতরণ করা হয়েছে। কিছু চেকে ভুলভ্রান্তির কারণে পুনরায় সংশোধন করে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে।
কান্দির তৃণমূল বিধায়ক তথা পুজো উদ্যোক্তা অপূর্ব সরকার বলেন, পুজোয় আর্থিক সহযোগিতা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতে পুজো উদ্যোক্তাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। তিনি পাশে দাঁড়ানোয় গ্রাম বাংলার পুজোগুলি অনেক উৎসাহ পায়। পুজোর সময় অর্থনৈতিকভাবে কতটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেটা আমরা জানি। মুখ্যমন্ত্রীর আর্থিক সাহায্য আমাদের মতো বহু পুজো উদ্যোক্তাদের মনোবল বাড়ায়। এখনও কিছু পুজো কমিটি অনুদান পায় না। তাদের কাতর আবেদন আমরা জানি। এবছর মুর্শিদাবাদ জেলায় নতুন বহু উদ্যোক্তা আর্থিক সাহায্য পেয়েছে, আগামীতে এই সংখ্যা আরও বাড়বে।
সাংসদ আবু তাহের খান বলেন, জেলার বেশকিছু থানায় চেক বিতরণের সময় আমি উপস্থিত ছিলাম। পুজো কমিটিগুলির খুশি বলে দিচ্ছে যে তারা কতটা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। গ্রাম বাংলার পুজোতে এই ৮৫হাজার টাকা অনেক বড় ব্যাপার। মুখ্যমন্ত্রীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। কারণ তিনি এবছর এই জেলায় আরও নতুন কিছু পুজো কমিটিকে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন।
গতবছর মুর্শিদাবাদ পুলিস জেলায় অনুদানপ্রাপ্ত ক্লাবের সংখ্যা ছিল ২২০৫টি। জঙ্গিপুর পুলিস জেলায় ৪৯০টি পুজো কমিটিকে অনুদান দেওয়া হয়। দুই পুলিস জেলা মিলিয়ে মোট ২৬৯৫টি কমিটিকে ১৮কোটি ৮৬লক্ষ ৫০হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। এবছর মুর্শিদাবাদ পুলিস জেলায় ২৩০২টি পুজো কমিটিকে পুজোর আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিপুর পুলিস জেলায় ৫৩০টি পুজো কমিটিকে আর্থিক সাহায্য করেছে রাজ্য সরকার। যার মোট অর্থের পরিমাণ ২৪কোটি টাকা।
জঙ্গিপুরের পুলিস সুপার আনন্দ রায় বলেন, প্রায় ৫০০ পুজো উদ্যোক্তাদের চেক বিতরণ করা হয়ে গিয়েছে। আর কয়েকটি মাত্র চেক আছে, সেগুলি আজ ও কালের মধ্যেই দিয়ে দেওয়া হবে।
মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, গতবারের তুলনায় এবার পুজোর অনুদান প্রাপকের সংখ্যা বেড়েছে। এই পুলিস জেলায় ২৩০২টি পুজো কমিটিকে শারদ উৎসবের অনুদান দেওয়া হচ্ছে। অধিকাংশই চেক থানা থেকে বিতরণ করা হয়েছে। কিছু চেকে ভুলভ্রান্তির কারণে পুনরায় সংশোধন করে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে।
কান্দির তৃণমূল বিধায়ক তথা পুজো উদ্যোক্তা অপূর্ব সরকার বলেন, পুজোয় আর্থিক সহযোগিতা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতে পুজো উদ্যোক্তাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। তিনি পাশে দাঁড়ানোয় গ্রাম বাংলার পুজোগুলি অনেক উৎসাহ পায়। পুজোর সময় অর্থনৈতিকভাবে কতটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেটা আমরা জানি। মুখ্যমন্ত্রীর আর্থিক সাহায্য আমাদের মতো বহু পুজো উদ্যোক্তাদের মনোবল বাড়ায়। এখনও কিছু পুজো কমিটি অনুদান পায় না। তাদের কাতর আবেদন আমরা জানি। এবছর মুর্শিদাবাদ জেলায় নতুন বহু উদ্যোক্তা আর্থিক সাহায্য পেয়েছে, আগামীতে এই সংখ্যা আরও বাড়বে।
সাংসদ আবু তাহের খান বলেন, জেলার বেশকিছু থানায় চেক বিতরণের সময় আমি উপস্থিত ছিলাম। পুজো কমিটিগুলির খুশি বলে দিচ্ছে যে তারা কতটা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। গ্রাম বাংলার পুজোতে এই ৮৫হাজার টাকা অনেক বড় ব্যাপার। মুখ্যমন্ত্রীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। কারণ তিনি এবছর এই জেলায় আরও নতুন কিছু পুজো কমিটিকে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন।
