পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
একটি কোম্পানির নাম ভাড়িয়ে লোহার রড বিক্রির জাল ব্যবসার অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে নামি কোম্পানির প্রতিনিধি ময়নাগুড়ির হাসপাতাল পাড়া মোড় সংলগ্ন এলাকা থেকে একটি লরি আটক করে। সেই লরিটির সঙ্গে ছিল লিঙ্কম্যানও। অভিযুক্ত চার চাকা গাড়িতে ছিল। দুটি গাড়ি আটক করে খবর দেওয়া হয় ময়নাগুড়ি থানায়। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাড়ি দুটি সহ দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিস। এরপর আসল রড এবং নকল রড প্রশাসনের কাছে দেখান কোম্পানির আধিকারিকরা। অভিযুক্তদের জেরা করা হয়। তাদের কথায় অসংগতি দেখা দিলে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন কোচবিহারের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ রায়। তিনি লরি চালক। অপর অভিযুক্তর নাম জয়ন্ত দে। তার বাড়ি সাহুডাঙ্গিতে।
পুলিস তাদের গ্রেপ্তারের পর শিলিগুড়ির একাধিক গোডাউনে হানা দেয়। তবে এই গোডাউন থেকে কিছুই উদ্ধার হয়নি। কোম্পানি থেকে জানা গিয়েছে, নকল রড শুধু ময়নাগুড়ি নয় বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হচ্ছিল। কিছুদিন ধরে এমন অভিযোগ পেয়ে সেখানে আসে কোম্পানির প্রতিনিধি দল।
এক পুলিস আধিকারিক জানান, জাল রড কাণ্ডে কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে। অসমে কারখানার হদিশ মিলেছে। সে কারণে অসমে বিশেষ অভিযানে গিয়েছে থানার একটি টিম। মূল চক্রীরা সেখানে আত্মগোপন করে রয়েছে। - নিজস্ব চিত্র।