আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
সবুজ জার্সি গায়ে সাউথ আফ্রিকার হয়ে তাঁকে ময়দান কাঁপাতে দেখেছেন সকলে। হাওয়ার ভেসে ক্যাচ ধরার সেই দৃশ্য আজও মনে গেঁথে সবার। ক্রিকেট দুনিয়ার একদা সেই বিশ্ব তারকাকে শহরে হাজির করিয়েছিল একটি বেসরকারি স্কুল। সেখানে কঁচিকাঁচাদের সঙ্গে মিশে যান এই তারকা। বর্ডার গাভাসকার ট্রফিতে হতাশাজনক পারফর্মম্যান্স হলেও ভারতীয় ক্রিকেট দলের ভুয়সী প্রশংসা শোনাগেল সাউথ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার জন্টির মুখে।
দেশে সমালোচনার মুখে পড়লেও বুমরাহ থেকে শুরু করে অন্য খেলোয়াড়দের প্রশংসায় ভরিয়ে দেন এই প্রাক্তন খেলোয়ার। জন্টি মনে করেন, ভারতীয় দল ভালো উন্নতি করছে। প্রত্যেক খেলোয়াড়দের উচিৎ এই প্ল্যাটিফর্মকে ব্যবহার করা। জসপ্রীত বুমরাহ সুযোগের ভালো ব্যবহার করেছে। ১২-১৪ বছর আগে ছবিটা একদম অন্যরকম ছিল। এখন প্রত্যেকে নিজের সবথেকে ভালো পারফরম্যান্স তুলে ধরতে মরিয়া। ভারতীয় দলের শুধু আইপিএল নয়, প্রত্যেক খেলায় নিজেকে তুলে ধরার সুযোগ রয়েছে। আর এটাই সবথেকে জরুরি। ভারতে স্কুল স্তর থেকে এই সুযোগ রয়েছে। এটা আমার সব থেকে ভালো লাগে। তিনি তুলনা টেনে বলেন, সাউথ আফ্রিকার র্যাল রিগালটন টি-২০তে জায়গা পাওয়ার পর ওয়ান ডে আর টেস্টেও ভালো ফল করেছে। কিন্তু ভারতের সমস্যা হল, তাদের এতো ভালো ভালো ট্যালেন্ট রয়েছে, তাদের দিয়ে কী করবে সেটা বোঝাই মুশকিল। ইন্ডিয়ার যা পরিস্থিতি তারা তিনটে দল তৈরি করেছে। এক সময়ে শিখর ধাওয়ান একটা দল নিয়ে শ্রীলঙ্কা ট্যুরে, রোহিতরা আবার অন্য ট্যুরে। আর তারা জয়ীও হচ্ছে। আমি আগে ভারতীয় দলের ফিল্ডিং কোচের দায়িত্ব পালন করেছি। আমার মনে হয়, ভারত সব থেকে অভিজ্ঞ দল। আইপিএলের পর থেকে ক্রিকেটে একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। টি-২০ তে ফিল্ডিংয়ের স্তর দারুণ। বিরাট কোহলির দেখানো পথেই এই পরিবর্তনটা এসেছে বলে আমি করছি। আগে ভারতীয় দলে একজন ভালো ফিল্ডার থাকতো। এখন প্রত্যেক খেলোয়াড়েরাই ভালো ফিল্ডার।