আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
শুক্রবার শহরে পার্কিং জোন চিহ্নিত করতে বেরিয়ে সমাজপাড়ায় ওই অসমাপ্ত সেতুটি পরিদর্শন করেন ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায়। এরপরই সঙ্গে থাকা পুরসভার ইঞ্জিনিয়ার যশপ্রকাশ দেবদাসের কাছে তিনি জানতে চান, সেতুটি চালুর প্রক্রিয়া কতদূর এগল? ইঞ্জিনিয়ার জানান, এস্টিমেট তৈরি হচ্ছে। দু’পাশে অ্যাপ্রোচ রোড বানিয়ে দ্রুত সেতুটি চালুর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে দশ লক্ষ টাকা খরচ ধরা হয়েছে।
সেতুর এপারে জলপাইগুড়ি পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড। ওপারে শহরের এক নম্বর ওয়ার্ড হাসপাতালপাড়া ডিপো। ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, বাম আমলে এসজেডিএ করলা নদীর উপর এই সেতুটি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু তারা মাঝপথে কাজ বন্ধ করে দেয়। দীর্ঘ বছর ধরে সেতুটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। পুরসভা নিজের উদ্যোগেই সেতুটি চালু করবে। সেতুটি চালু হয়ে গেলে মার্চেন্ট রোড থেকে কেউ যদি মনে করেন রায়কতপাড়ার দিকে যাবেন, সেক্ষেত্রে তিনি অনেক কম সময়ে পৌঁছে যেতে পারবেন। তাঁকে আর দিনবাজার হয়ে ঘুরে যেতে হবে না। শহরের যানজট কমবে। নিজস্ব চিত্র।