আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
এদিন আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং ও কালিম্পং উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলার পরিবহণ দপ্তরের জেলা আধিকারিকদের নিয়ে রিভিউ বৈঠক করেন মন্ত্রী। জেলার প্রশাসনিক ভবন ডুয়ার্সকন্যায় বৈঠকটি হয়। বৈঠকের পর পরিবহণমন্ত্রী এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৬ সালে রাজ্যে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ প্রকল্প চালু করেন। তারপর থেকেই রাজ্যে পথ দুর্ঘটনায় অনেকটা লাগাম টানা গিয়েছে। তবে এখানেই থেমে থাকলে আমাদের চলবে না। রাজ্যে আমাদের পথ দুর্ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে। আর তারজন্যই সরকারি বেরকারি বাস চালকদের উপর সরাসরি নজরদারি চালাতে বিশেষ ধরনের অ্যাপ আসছে। ওই অ্যাপ তৈরির কাজ চলছে। অ্যাপের মাধ্যমে চালকরা কে জোরে ও কে নির্দিষ্ট গতিতে বাস চালাচ্ছে তা জানা যাবে। তারপর সেই মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও পরিবহণে আরও গতি আনতে খুব শীঘ্রই রাজ্য সিএনজি চালিত ২৬৫টি বাস কিনবে। ওই বাস থেকে কিছু বাস উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমকে দেওয়া হবে। রাজ্যের লাভজনক রুটগুলিতে আরও বাস দেওয়া হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
এদিকে, নিয়মিত নজরদারির অভাবে আলিপুরদুয়ার জেলাজুড়ে কিছুদিন ধরেই পণ্যবাহী গাড়িতে ওভারলোডিং চলছে বলে নানা মহল থেকে অভিযোগ আসছে। এদিন এ বিষয়ে পরিবহণমন্ত্রী বলেন, ওভারলোডিং আটকাতে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। খুব শীঘ্রই সেই সিদ্ধান্ত লাগু হতে চলেছে রাজ্যে।
এদিন বৈঠকে জেলাশাসক আর বিমলা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এনবিএসটিসি’র চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায়। পার্থপ্রতিমবাবু বলেন, রাজ্য নতুন বাস কিনতে যাচ্ছে তার থেকে আমরা ১০০টি বাস চাইব। আশা করছি সেই বাস পাব।