একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
অন্যদিকে, এই হাতির দলটিকে দিনভর চেষ্টার পর সন্ধ্যায় জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হয় বনদপ্তর। দুর্গাপুজোর আগে এই জঙ্গলে ৩০-৩৫টির মতো হাতি এসে ঠাঁই নেয়। পরবর্তীতে তিস্তার চড় থেকে খাবারের খোঁজে বেরিয়ে আরও দু’টি দল এসে নাথুয়ার জঙ্গলে ঠাঁই নেয়। বর্তমানে ৬০ থেকে ৭০টির মতো হাতির সংখ্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই দলে শাবকও রয়েছে। মাত্র তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার হেক্টরের জঙ্গলে এতগুলো হাতিকে নিয়ে বিপদে পড়েছেন নাথুয়ার বনকর্মীরা।
বনদপ্তরের সূত্রে খবর, রাত হলে তিনটি দল একত্রে হয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। এতগুলো হাতিকে একসঙ্গে দেখে আতঙ্কিত সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারা। এদিকে, গধেয়ারকুঠি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় যেমন হাতির দলটি জমি সহ ঘরবাড়ি ক্ষতি করছে, তেমনই ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের চূড়াভাণ্ডার এলাকায় হাতি তাণ্ডব চালিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগে জঙ্গলে ফিরছে। নাথুয়া জঙ্গলের চারপাশে এখন ধান তোলার সময়। ফলে হাতির দলটি অন্যত্র যেতেও চাইছে না বলে দাবি বনদপ্তরের।
নাথুয়ার রেঞ্জার শ্যামাপ্রসাদ চাকলাদার বলেন, আমরা হাতির দলটিকে নজরদারিতে রেখেছি। মানুষের যাতে ক্ষতি করতে না পারে, সেজন্য প্রস্তুত রয়েছে কুইক রেসপন্স টিম। তবে দলটিতে শাবক থাকায় অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না।