সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ, শনিবার ভোর থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত মহাপ্রভুর বিশেষ সেবা দেওয়া হবে। ভোরে প্রভুকে ছানা, ফল, মিছরি নিবেদন করা হবে। এরপর সাড়ে ন’টার পর বাল্য ভোগে লুচি, সুজি, মিষ্টি, ক্ষীর, দই দেওয়া হবে। দুপুরে মাস কলাইয়ের ডাল, বিভিন্ন রকম অন্ন, পনির, কচু শাক, সব্জি, মিষ্টি সহ ৫০ বেশি রকমের পদ থাকবে। বিশ্রামের পরে বিকেলে সরবত এবং রাতে লুচি, মিষ্টান্ন, ছানা দিয়ে প্রভুর ভোগ হবে।
রামকেলি মদন মোহন মন্দিরের সেবায়েত মদন মোহন পাণিগ্ৰাহী বলেন, রামকেলিতে মহাপ্রভু চরণধূলি দিয়েছিলেন। তিনদিন ছিলেন। এটা আমাদের সৌভাগ্য। তখন মহাবৈষ্ণব রূপ এবং সনাতন গোস্বামী প্রভুর সেবাযত্নে কোনও ক্রটি রাখেননি। তাঁরা প্রভুকে কচু শাক এবং কলাই ডাল সেবা দিয়েছিলেন। সেই রীতি মেনে এবারও তা দেওয়া হবে।
শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে গেল গৌড়বঙ্গের ঐতিহ্যবাহী রামকেলি মেলা। মালদহের রামকেলিতে চৈতন্য দেবের আগমণকে স্মরণে রেখে শতকের পর ধরে এখানে মেলা হয়ে আসছে।